কিভাবে ভিডিও র‍্যাঙ্ক করবেন ! ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্ক টিপস!

কিভাবে ভিডিও র‍্যাঙ্ক করবেন ! ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্ক টিপস!
গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে, সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে।

আমি ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজেশন নিয়ে খুব ভাল জানি না,নিজের কাজের জন্য স্টাডি করছি আর তাই সেখান থেকে কিছুটা সবার জন্য শেয়ার করছি। আশা করি আপনাদের উপকারে লাগবে। যেকোনো পরামর্শ সমাদরে গ্রহণ করা হবে।

ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন (Youtube Video Optimization):

নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই কাজে লাগবে যখন আপনার ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ।

ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কে আনতে “অনপেজ অপটিমাইজেশন ” আর “অফপেজ অপটিমাইজেশন” দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়।

অনপেজ অপটিমাইজেশন (On Page Optimization):

১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ! রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের মধ্যে সবচাইতে রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ করা জরুরি।

২. ভিডিও টাইটেলঃ ভিডিওর টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে ভুল করে কোনওভাবেই ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে।

৩. ভিডিও ট্যাগঃ রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব বুঝতে পারে এটা কিসের ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে।

৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ খুব সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে। সাধারণত ৩০০+ শব্দের ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে ইউনিক আর সাজানো যেখানে ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪ বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা ভাল।

৫. থাম্বনেলসঃ থাম্বনেল একটি ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব র‍্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক করাতে ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়।

৭. চ্যানেল অথারিটিঃ ইউটিউব চ্যানেল অথারিটি ভিডিও র‍্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি , সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের লিঙ্কিং।

মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ অপটিমাইজেশন। চলুন এবার জানা যাক অফপেজ অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে।

অফপেজ অপটিমাইজেশন (Off Page Optimization):

১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ কতজন মানুষ আপনার ভিডিও দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি। হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত ৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়।

২. ভিডিও কমেন্টসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি বাড়াতে কমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক পজিটিভ কমেন্ট থাকে, এর মানে ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব দিয়েছে। কোনও ভাল কমেন্টে ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট বাড়ানো র‍্যাঙ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে কমেন্ট করতে যাবেন না কারণ ইউটিউব স্প্যাম কমেন্ট বুঝতে পারে।

৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও প্রাধান্য সৃষ্টি করবে।

৪. ফেভারিটসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্কের অন্যতম ফ্যাক্ট হচ্ছে কতজন মানুষ ভিডিওটি ফেভারিট করলো আর আর “Watch Later” লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করলো।

৫. থাম্বস আপস/ডাউনস বা লাইকস/ডিজলাইকসঃ ভিডিও লাইক বা ডিজলাইকের উপর ভিডিও র‍্যাঙ্ক নির্ভর করে। কেউ ভিডিও পছন্দ করলে থাম্বস আপ দিবে আর বিরক্ত হলে থাম্বস ডাউন করবে। এটা ভিজিটরের কাছে ভিডিও এর ভিডিও কোয়ালিটি আর নির্ভরশীলতাও প্রকাশ করে।

৬.ব্যাকলিঙ্কসঃ ইনবাউন্ড লিঙ্কসমূহকে ইউটিউব ব্যাংকলিঙ্কস হিসেবে গণ্য করে। রিলেভেন্ট ব্যাকলিঙ্কস ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের জন্য উপকারী।

৭. সোশ্যাল শেয়ারস এবং এম্বেডসঃ ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার এবং ব্লগ পোষ্টে এম্বেডের অনেক অনেক গুরুত্ব আছে।

এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ।

কিছু কাজ যা ভুলেও করবেন নাঃ

* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও পাবলিশ করবেন না।

* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ থেকে View বাড়ানোর চোরা বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে!

*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।

মূল লেখক : Mohammad Asif

ভিডিও র‍্যাংকিং এবং ট্রাফিক ফর্মুলা – কিভাবে ভাইরাল করবেন আপনার ইউটিউব ভিডিও

ভিডিও র‍্যাংকিং এবং ট্রাফিক ফর্মুলা – কিভাবে ভাইরাল করবেন আপনার ইউটিউব ভিডিও
ইউটিউব নিয়ে বর্তমান সময়ে অনেকেই ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন, অনেকেই এই ব্লগ সেই ব্লগ ঘুরে বেড়াচ্ছেন- কিভাবে আপনার চ্যানেল এর ভিডিও ভাইরাল করবেন। আমি জানি অনেকেই আছেন যারা ইউটিউবের মাস্টার বলে পরিচিত; আমি তাদের কাছে কিছুই না- তারপরও চেস্টা করেছি এই লেখাটি লিখতে- লেখাটি কেমন হয়েছে জানাতে ভুলবেন না।
অনেক জায়গায় অনেক টিউটোরিয়াল দেখে একটি চ্যানেল খুলেছেন, ভিডিও আপ করেছেন, কিন্তু কাঙ্কখিত ভিজিটর পাচ্ছেন না, এর ফলে মনে মনে বকা দিচ্ছেন, যার টিউটোরিয়াল দেখে আপনি কাজ শুরু করেছিলেন তাকে। আসলে তার কোন দোষ নেই, তিনি আপনাকে ঠিকই শিখিয়েছেন; আপনি কোথাও না কোথাও ভুল করেছেন, অথবা তার দেখানো কাজগুলো ঠিকমত করেননি।
আসেন কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি। মোট কথা আপনার ভিডিও ভাইরাল করতে হবে- তার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে? খুবই সাধারন কয়েকটি কাজ- যেগুলো আপনি অনেক টিউটোরিয়ালে দেখেছেন, সে কাজগুলোই আজকে আমরা করব- তবে একটু অন্যভাবে-

* এই ২ টা পয়েন্ট খেয়াল রাখবেন-

  1. চ্যানেল এর ভিডিও আপ করার সঠিক সময় কোনটি?
  2. ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করবেন কিভাবে?

এই দুটো বিষয় ভালোভাবে জানতে এই লিঙ্কে যেতে পারেন- টিউব্বাডি
আর একটি কথা আপনার চ্যানেল এর সাথে মিল রেখে একটি ব্লগও খুলে পারেন। কারণ এই ব্লগটি পরবর্তীতে কাজে লাগবে। চলুন এবার আমরা কাজে নেমে পরি


১. ভিডিও ভাইরাল করতে হলে অবশ্যই ভিডিওটি যতগুলো সম্ভব সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করুন। এর সঙ্গে আপনার ব্লগেও একটা টিউন করবেন।

২. আপনার ব্লগে যে টিউনটি করেছেন সেটির নিচে দেখুন শেয়ার করার অনেক অপশন আছে, সবগুলোতে একাউন্ট খুলুন- এরপর ওগুলোতে শেয়ার করুন।
৩. ভিডিও বানালেই হবে না, ভিডিওটির যত্ন করুন। যতটা সম্ভব ভিডিও এডিটিং এর জন্য ভালো কোন ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
৪. ভিডিও কনটেন্ট বানাবেন ফানি, এঙ্গেজিং অথবা ইনফরমেটিভ বিষয়ের অপর, এতে আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।
৫. কখনোই বিতর্কিত বিষয় নিয়ে ভিডিও বানাবেন না।
৬. আপনার ভিডিওতে আপনার লোগো কিংবা আপনার ওয়েব সাইটের ইনফরমেশন যোগ করান।
৭. অবশ্যই ভালো ক্যামেরা এবং এডিটিং ইকুএপমেন্ট ব্যবহার করবেন, দরকার হলে টাকা খরচ করে এগুলো কিনুন না হলে কোন প্রফেশনাল এর সহযোগিতা নিন।
৮. যতটা সম্ভব ভিডিও এর রেজুলেশন হাই রাখুন- আপনার ভিডিও যেন আপনার ভিউয়াররা ক্লিয়ার দেখতে পারে।
৯. চেষ্টা করুন সিরিজ ভিডিও বানানোর, এতে আপনার ভিজিটর অপেক্ষায় থাকবে আপনার পরবর্তী ভিডিওটির জন্য।
১০. আপনার ভিজটর এর কাছ থেকে ফিডব্যাক জানতে চান, তাদের লাইক এবং টিউমেন্ট করতে বলুন। অনেক ভিজিটর আছে, তারা এগুলো না বললে করতে চায় না।
১১. ভিডিওতে এমন কোন মিউজিক ব্যবহার করবেন না যা আপনার নয়। আর অবশ্যই মনে রাখবেন টাইটেল আপনার কনটেন্ট এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
১২. কিওয়ার্ড এর সাথে মিল রেখে ট্যাগ দিবেন, এতে আপনার ভিডিওটি খুঁজে পেতে মানুষকে সহযোগিতা করবে।
১৩. আপনার ব্লগ, ফেসবুক, গুগোল প্লাস, টুইটার এরকম যতগুলো যায়গায় আছে সবগুলোতে আর্টিকেল আকারে আপনার ভিডিওর লিঙ্ক দিয়ে প্রকাশ করুন।
১৪. আপনি যে ব্লগে ভিডিওটি টিউন করছেন সেই ব্লগে ইমেইল সাবস্ক্রাইবার যুক্ত করুন- এতে আপনার ভিজিটরকে সাবস্ক্রাইব করতে বলুন- তাহলে নতুন ভিডিও আপ করার সাথে সাথে তার কাছে একটি নোটিফিকেশন চলে যাবে।
১৫. গুগোল প্লাসে আপনার ভিডিও রিলেটেড কমিউনিটিগুলোতে জয়েন করুন। আর এতে আপনার লিঙ্ক টিউন করতে থাকুন।
১৬. যে বিষয় নিয়ে ভিডিও বানাবেন, সেই ভিডিওটির একটি স্ক্রিপ্ট আগে থেকেই তৈরি করে রাখুন, এতে ভিডিও তৈরির সময়- ভিডিওটি বানাতে সহজ হবে।
১৭. বিজ্ঞাপন বসাব এই মানসিকতা নিয়ে ভিডিও বানাবেন না, মানুষকে ইনফরমেশন দিবেন এরকম ভাবে ভিডিও বানাবেন।
১৮. যদি সম্ভব হয়, আপনার ওয়েবক্যাম দিয়ে লাইভ ভিডিও চালাতে পারেন, এতে করে মানুষ আপনার অফিস অথবা বাসা দেখতে পাবে- সঙ্গে আপনাকেও দেখবে। এতে তাদের মধ্যে একটা বিশ্বস্ততা জন্মাবে; পরদিন তাদের মাথায় এটাই থাকবে যে দেখিতো আজকে ছেলেটি নতুন কি মজার ভিডিও আমাদের দেখাবে।
আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সবাই।

কিভাবে অতি দ্রুত ১০,০০০ভিউ পাবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে।

কিভাবে অতি দ্রুত ১০,০০০ভিউ পাবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে।
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো অতি দ্রুত কিভাবে করবেন দশ হাজার (১০,০০০) ভিউ। ইউটিউবের নতুন পলিসি দেখে অনেকেই অবাক হয়েছেন হয়ত, অবাক হওয়ার কিছু নাই। আপনি কি জানেন? এ পদ্ধতির জন্য যারা রিয়েল ইউটিউবার তারাই টিকে থাকবে, আর বাকিরা ঝরে যাবে। ধন্যবাদ জানাই ইউটিউবকে, কারন এখন আর যে কোন চ্যানেল হারানোর ভয় নেই। এবার আসুন জানি ইউটিউবের নতুন পলিসি সম্পর্কে

ইউটিউবের নতুন পলিসি:

ইউটিউব তাদের পার্টনার প্রোগ্রামে নতুন পরিবর্তন এনেছে, গত ৬ এপ্রিল ২০১৭ ইং তারিখে ইঊটিউব তার ব্লগে পাবলিশ করেছে, যদি কোন ইউটিউব চ্যানেলে লাইফ টাইম ১০,০০০ ভিউ না থাকে তাহলে সেই চ্যানেলে অ্যাড শো করবেনা। আবার ১০,০০০ ভিউ হলেই চ্যানেলে অ্যাড শো করবে, তাও না। কথা হলো, ১০,০০০ ভিউ হলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন, ইউটিউব আপনার চ্যানেল কে পর্যবেক্ষণ করবে এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে তাদের YPP (YouTube Partner Program) এর আওতাতে নিয়ে নিবে, তখনই আপনার ভিডিও তে অ্যাড শো করবে আর শুরু হবে আপনার ইনকাম। এ পদ্ধতি কার্যকর হয়েছে গত ৭ এপ্রিল ২০১৭ ইং থেকে আর এটাই হলো ইউটিউবের ২০০৭ এর পর এই প্রথম বড় পরিবর্তন।

কি নিয়ে কাজ করবেন:

ইউটিউবে আপনি অনেক টপিক বা নিস নিয়ে কাজ করতে পারেন, তবে সব টপিক বা নিসে সমান ভিউয়ার হয় না। কিছু কিছু টপিক বা নিস আছে যেগুলোতে ভিউয়ার খুবই কম আবার অনেক টপিক বা নিস আছে যেগুলোতে প্রচুর ভিউয়ার হয়। আমি ২ টি টপিক বা নিসের নাম বলবো যেগুলো নিয়ে কাজ করলে ভিউয়ার হবেই হবে।

১. টেকনোলজি: মানব জন্মের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের টেকনোলজি সম্পর্কে জানার আগ্রহ কমতি নেই। তাই আপনি টেকনোলজি সম্পর্কে কোনো ভিডিও তৈরি করলে তা মানুষ অবশ্যই দেখবে। তবে নতুন বা আপকামিং কোন নিউজ নিয়ে করবেন।

২. সাম্প্রতিক নিউজ: সাম্প্রতিক নিউজ বা ঘটনা সম্পর্কে সবাই জানতে চায়। সাম্প্রতিক নিউজ নিয়ে কোনো ভিডিও তৈরি করলে তা মানুষ অবশ্যই দেখবে।

এবার কথা হচ্ছে ভিউয়ার আসবে কিভাবে:

ভিউয়ার জন্য যারা এস.ই,ও পারেন তারা এস.ই,ও করবেন আর যারা এস.ই,ও পারেন না, তাদের তো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা ছাড়া আর অন্য কোন উপায় নাই। আপনি পারলে সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন।
তবে আমি শুধু ফেসবুকে কিভাবে শেয়ার করে ভিউয়ার বাড়াবেন তা জানালাম-
প্রথমে ফেসবুকে টেকনোলজি ও নিউজ রিলেটেড ভালো ১০ টা গ্রুপ পেজ এবং ১০ টা লাইক পেজ জয়েন করবেন যাদের মেম্বার থাকবে ১,০০,০০০ এর উপর। তাদের পোস্টে লাইক ও টিউমেন্ট দিবেন তা না হলে আপনি জয়েন করার পর পর আপনাকে কোন লিংক শেয়ার করতে দিবে না।
তারপর আপনি প্রতিদিন টেকনোলজি সম্পর্কে অথবা সাম্প্রতিক নিউজ নিয়ে ২ টা ভিডিও তৈরি করুন আর ফেসবুকে ১০ টা গ্রুপ পেজে এবং ১০ টা লাইক পেজে শেয়ার করুন।

এবার একটু হিসেব দেখি কি হয়-

আপনি ১০ টা গ্রুপ পেজে এবং ১০ টা লাইক পেজে মোট ২০ পেজে জয়েন করলেন, কিন্তু এখান থেকে ১০ পেজে পোস্ট করতে দিল না। আপনি পোস্ট দিলেন ১০ টা পেজে…
১০ পেজ × ১,০০,০০০ মেম্বার = ১০,০০,০০০ মোট মেম্বার। মোট ১০,০০,০০০ মেম্বারের ০.১% মেম্বারও যদি আপনার ভিডিও দেখে তাহলে আপনার প্রতিদিন ভিউয়ার হবে ১০০০ আর ২ টা ভিডিও হলে ২০০০, তাহলে ৫ দিনের মধ্যে ১০০০০ ভিউয়ার হয়ে যাবে। যদি তারও অর্ধেক হয় তাহলে ১০ দিন লাগবে।

কিন্তু, আপনার টপিক এবং ভিডিও যদি ভালো হয় একদিনেও ১০,০০০ চেয়ে অনেক বেশী ভিউয়ার হতে পারে তবে এটা নির্ভর করবে আপনার উপর।

তারপরও কারো সহযোগিতা প্রয়োজন হলে, আমি তো আছি, প্রয়োজন হলে জানাবেন, অবশ্যই সহযোগিতা করবো।
তবে আমি নিজে যেভাবে কাজ করছি তা সবার সাথে শেয়ার করলাম, ভালো লাগলে আমার গাইডলাইন ফলো করবেন।
আর যদি ভূল হয় ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

লেখকঃ Monindra Shill

ইউটিউব ভিডিও আপলোড দেওয়ার আগে কিভাবে SEO বা Optimization করবেন (ভিডিও সহ)

ইউটিউব ট্যাগ কি, ইউটিউব চ্যানেলের নাম, ইউটিউব ভিউ, ইউটিউব থেকে কত আয় করা যায়, ইউটিউব চ্যানেল নাম, ইউটিউব কপিরাইট, ইউটিউবে আয়, কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন?
ইউটিউব ভিডিও আপলোড দেওয়ার আগে কিভাবে SEO বা Optimization করবেন (ভিডিও সহ)
আপনি ভিডিও তৈরি করলেন ইউটিউব এ আপলোড দেওয়ার জন্য, কিন্তু আপনি আপনার ভিডিও সঠিক ভাবে যদি এস.ই.ও না করেন হলে আপনার ভিডিও ভিউ হবে না, এবং ভিউ না হলে আপনার ভিডিও এর কোন মূল্য থকবে না। বা তার থেকে ইনকাম ও পাবেন না। তো আমরা যদি ইউটিউব এ কাজ করতে চাই তাহলে আমাদের এস.ই.ও কারা অবশ্যই শিখতে হবে। তো ইউটিউব এস.ই.ও অনেক ভাবে করতে হয়। তার মধ্যে একটি বিষয় নিয়ে এই পোস্ট এ আলোছনা করা হবে।

আসলে আলোছনা করা হবে বল্লে ভুল হবে, আর লিখে আলোছনা করলে আপনারা কেউ বুজবেন ও না। তাই নিছে আপনাদের জন্য একটি ভিডিও দিলাম যা দেখে আপনারা সরাসরী শিক্ষতে পারবেন।
আসাকরি আপনারা ভিডিও দেখে বুঝতে পেরেছেন কি করে ইউটিউব ভিডিও আপলোড দেওয়ার আগে কিভাবে SEO বা Optimization করতে হবে, এটা কিন্তু খুবই গুরুত্ত পূন বিষয়। আপনি যখন ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড দিবেন তখন আপনার এ ডিটেলস গুলো অনুসারে আপলোড নিবে, এবং এগুলো কিন্তু ইউটিউব এ রেকড হয়ে থাকে। যদি আপনাদের বুঝতে কোন সমস্যা হয় তাহলে নিছে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা আমাদের গ্রুপে পোষ্ট করতে পারেন।
এতক্ষন সময় নিয়ে পোস্টটি পড়ার জন্য ও আমাদের সাইড ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

TAG: ইউটিউব ভিডিও আপলোড দেওয়ার আগে কিভাবে SEO বা Optimization করবেন (ভিডিও সহ), ইউটিউব ট্যাগ কি, ইউটিউব চ্যানেলের নাম, ইউটিউব ভিউ, ইউটিউব থেকে কত আয় করা যায়, ইউটিউব চ্যানেল নাম, ইউটিউব কপিরাইট, ইউটিউবে আয়, কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন, ইউটিউব ভিডিও আপলোড দেওয়ার আগে কিভাবে SEO বা Optimization করবেন (ভিডিও সহ) YouTube.Video.SEO.How.To.Rank.Your.Youtube.Videos

YouTube Video তে SEO Friendly Description কিভাবে লিখবেন এবং Video প্রথম পেইজে নিয়ে আসুন

YouTube কখনও আপনার ভিডিওটি  প্লে করে দেখবে না। ইউটিউব দেখবে আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশনের লেখাটা । ইউটিউব ভিডিও রেঙ্কিং এর জন্য ডেসক্রিপশন খুবই গুরুত্বপূরর্ন। আজ আলোচনা করবো কিভাবে আপনি একটা ভিডিওর জন্য এসইও ফ্রেন্ডলি ডেসক্রিপশন তৈরী করবেন এবং আপনার আপনার ভিডিওতে এড করবেন।
  • Description লিখার শুরুর প্রথম ২৫ ওয়ার্ডের মধ্যে আপনার মেইন কিওয়ার্ড থাকতে  হবে। এসইও ফ্রেন্ডলি  ডেসক্রিপশন করার প্রথম শর্তই এটি।  এবং আপনি যদি আপনার মেইন  কিওয়ার্ড দিয়ে আপনার লেখা শুরু করতে পারেন তাহলে রেঙ্কিং এর জন্য আরো ভাল হবে।  যেমন :  আমাদের কিওয়ার্ড হল Windows 10 tips ।


Windows 10 tips and tricks should know for every windows user. আপনি লেখাটা এইভাবে শুরু করতে পারলে ভাল । তবে যদি আপনার মেইন কিওয়ার্ডটা দিয়ে শুরু করতে না পারেন তাহলে আপনি প্রথম ২৫ ওয়ার্ডর মধ্যে একবার রাখবেন। আপনার
  • ভিডিও Descriptionটা সর্বনিম্ন ৩০০ ওয়ার্ডর হতে হবে। কখনও আপনি আপনার ডেসক্রিপশনটা ৩০০ ওয়ার্ড এর কম লিখবেন না। তার বেশী লিখতে পারলে আরো ভাল।  ওয়ার্ড কাউন্ট করার জন্য আপনি Tubebuddy সফটওয়্যারটা আপনার ব্রাউজারে ইন্সটল করে  ইউজ করতে পারেন।
  • Description লেখার সময় .৫%-.৮% আপনার মেইন কিওয়ার্ড ইউজ করবেন। যেমন আপনি যদি ১০০০ ওয়ার্ডর একটা ডেসক্রিপশন লেখেন তখন আপনি ৫ বা ৮ বার আপনার মেইন কিওয়ার্ডটা ইউজ করবেন । যেমন, আপনি ১০০০ ওয়ার্ডর ডেসক্রিপশন লিখলে আপনি আমাদের Windows 10 tips কিওয়ার্ডটা ৫ বা ৮ বার লেখার মাঝে ব্যাবহার করবেন।
  • তবে বিরক্তকর ভাবে এখানে সেখানে আপনার কিওয়ার্ড ইউজ করবেন না। যা পড়তে বা দেখতে খারাপ লাগে। কিওয়ার্ড প্ল্যানার ইউজ করে আপনি আরো কিছু সেকেন্ডারী কিওয়ার্ড লেখার মাঝে ইউজ করতে পারেন যা দিয়ে ইউটিউব এবং গুগুলে সার্চ করে।
  • আপনি যখন ডেসক্রিপশন লিখবেন তখন লেখায় যেন গ্রামাটিক্যাল কোন  মিসটেক না থাকে। গ্রামাটিক্যাল চেক করার জন্য Garammerly প্লাগইনটা আপনার ব্রাউজারে ইন্সষ্টল করে  ইউজ করতে পারেন।
  • আপনার ডেসক্রিপশন লেখা শেষ হলে আপনি আপনার আগের রিলেটেড কিছু ভিডিওর লিংক দিয়ে দিতে পারেন। তবে লিংকগুলো  ইউআরএল সর্টনার দিয়ে  ইউআরএল সর্ট করে দিবেন। তার জন্য Google URL Shourtner ওয়েবসাইট ইউজ করতে পারেন। আপনার ফেসবুক, টুইটার সহ অন্যান্য সোস্যাল সাইটের লিংক ব্যাবহার করতে পারেন। এই লিংক গুলো দিলে আপনি ভিউয়ার ধরে রাখার বড় একটা কৌশল। তাতে আপনার চ্যানেলের বাউন্সরেট কমবে। বাউন্সরেট যত কম থাকবে তা আপনার চ্যানল রেঙ্কিং এর জন্য অনেক ভাল। একজন ভিউয়ারকে যত বেশী সময় আপনার ধরে আপনার চ্যানেলে ধরে রাখতে পারবেন তত আপনার বাউন্সরেট কমবে।
  • আপনার ভিডিওতে যদি কোন রেফারেন্স ওয়েবসাইট উল্লেখ করেন তাহলে তা ইউআরএল সর্ট করে দিয়ে দিতে পারেন।
  • ভিডিও ডেসক্রিপশনে আপনি কখনও ট্যাগ ইউজ করবেন না। ভিডিও টপিকসের বাহিরে কোন কন্টেন্ট ইউজ করা যাবে না। ডেসক্রিপশনে কখনও sub4sub, like4like ইত্যাদি ওয়ার্ড ইউজ করবেন না। যেমন : আমার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন আমিও আপনিার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করব এই ধরনের লেখা লিখবেন না।

আজ তাহলে এই পর্যন্তই ।
আরো বিস্তারিত যদি জানতে চান তাহলে এখান থেকে ভিডিওটা দেখে নিন। এবং আমার চ্যানেলে Subscribe করতে ভুলবেন না। 

YouTube Video তে কিভাবে SEO Friendly Title দিয়ে ভিডিও YouTube এর প্রথম পেইজে নিয়ে আসবেন।

YouTube এ ভিডিও আপলোড করে যাচ্ছেন। কিন্তু আপনার ভিডিওতে কোন ভিউ নেই বা ইউটিউবে সার্চ করলে আপনার ভিডিও আসে না। আজ যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হলে SEO Friendly Title কিভাবে আপনার ভিডিওতে এড করবেন। 


একটি ভিডিওর টাইটেলের উপরই নির্ভর করে ভিডিও Topics কি। অথ্যাত ভিডিওতে কি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এসইও ফ্রেন্ডলি টাইটেল একটা ভিডিও রেঙ্ক করতে অথ্যাত ভিডিওটি ইউটিউবে প্রথম পেইজে নিয়ে আসতে অনেক গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে।  আপনার ভিডিওটি যখন ইউটিউবে প্রথম পেইজে চলে আসবে তখনই ভিউ বাড়তে থাকবে।

আপনি যখন একটি ভিডিওতে  টাইটেল এড করবেন আপনার সেই টাইটেলটি এসইও ফ্রেন্ডলি করতে হলে টাইটেলটি  Must Be Minimum 5 Words এর হতে হবে। টাইটেলে আপনার কিওয়ার্ড থাকতে হবে। তবে টাইটেলের শুরুতে  কিওয়ার্ডটা রাখতে পারলে রেঙ্ককিং এর জন্য অনেক ভাল।

অনেকেই ভাবছেন কিওয়ার্ডটা কি এবং টাইটেলে কিভাবে Keywords এড করব।

কিওয়ার্ডটা হল আপনার ভিডিও Topics এর মূল বিষয় । যে একটি দুটি ওয়ার্ড থেকেই বুঝা যাবে আপনার ভিডিওটি কি নিয়ে তৈরী করেছেন। আরো পরিস্কার ভাবে বলতে গেলে।

যেমন, আপনি windows 10 tips নিয়ে একটা ভিডিও তৈরী করবেন। এবং আপনি মেইন টপিকই হল windows 10 tips । প্রথমে আপনি আপনার মেইন টপিকস নিয়ে ইউটিউবে সার্চ করবেন।  ইউটিউব সার্চ টাকে আপনি ছোট করে দেখবেন না। কারন ইউটিউব সার্চ ইঞ্জিন একটা পাওয়ারফুল সার্চ ইঞ্জিন ।  

আপনি আপনার মেইন টপিকটি দিয়ে ইউটিউবে যখন সার্চ করবেন তখন আপনি দেখবেন আপনাকে Search Result দেখাচ্ছে। আপনি যখন দেখবে আপনাকে ভাল একটা Search Result দেখাচ্ছে তখন ধরে নিবেন আপনার এই কিওয়ার্ড দিয়ে  অনেক সার্চ হয়। তার মানে আপনি এই টপিকস নিয়ে ভিডিও তৈরী করতে পারবেন।  এবং প্রথম পেইজে যে ভিডিও গুলো দেখবেন তারা কি টাইটেল ইউজ করেছে তার থেকে একটা আইডিয়া নিবেন।

এবার আপনার মেইন কিওয়ার্ড যেমন আমি windows 10 tips নিয়ে ভিডিও বানাব সেই মেইন কিওয়ার্ডটা আপনি google Keyword planner এর সার্চ করুন। আর প্রথমে আপনি Google Adwords Tools এ Signup করে নিন। 

Google keyword planner ইউজ করার জন্য আপনি গুগুলে google adwrods দিয়ে সার্চ করুন। এখন adwords.google.com এই লিংকটা ওপেন করুন। এখান থেকে Tools এ ক্লিক করুন এবং keyword planner open করুন।

ডানপাশে আপনার মেইন কিওয়ার্ড windows 10 tips এই কিওয়ার্ড লিখে Get Idea তে ক্লিক করুন।

এখন দেখবেন আপনাকে আপনার মেইন কিওয়ার্ড এর উপর অনেক গুলো কিওয়ার্ড আপনাকে Suggestest করবে। কি চিন্তা হচ্ছে?  এতগুলো কিওয়ার্ড থেকে কিভাবে আপনি একটা কিওয়ার্ড সিলেক্ট করবেন?

আপনি যে কিওয়ার্ড গুলোর Search Vol ৩০০ এ উপরে compitition Low Suggested bid .৫০ সেন্ড  এর উপরে।  এখান থেকে আপনি কয়েকটা কিয়ার্ড সিলেক্ট করে নোটপেডে সেভ করে নিন। এই কিওয়ার্ডটারই যেহেতু সার্চ , কমপিটিশন এবং সাজেস্টেট ভিড ও ঠিক আছে আমরা এই কিওয়ারর্ড নিয়ে কাজ করব। অনেক সময় আপনি যে কিওয়ার্ডটা দিয়ে সার্চ করবেন সেই কিওয়ার্ডের সার্চ ভলিয়ম নাও থাকতে পারে। তখন আপনি নিচে Suggested কিয়ার্ড থেকে নিবেন।

এতক্ষন যা করলাম তা হল Keyword Research । এবং আমরা কিওয়ার্ড রিসার্চ করে একটা কিওয়ার্ড সিলেক্ট করলাম। আর তা হল windows 10 tips এইটা কিভাবে টাইটেলে বসাব তা দেখব।

আপনি আপনার কিওয়ার্ডটি দুইভাবে বসাতে পারেন।

১. আপনার টাইটেল শুরু করতে পারেন আপনার কিওয়ার্ড দিয়ে ।
২. আপনার কিওয়ার্ড এর মধ্যে আপনার কিওয়ার্ডটা রাখতে পারেন।

যেমন :
1.Windows 10 tips and tricks you should know that
2. Best hidden windows 10 tips and tricks for windows users.

আপনার এসইও ফ্রেন্ডলি টাইটেল হয়ে গেল।

আরো বিস্তারিত জানতে ভিডিওটা দেখতে পারেন । ভিডিও দেখুন এখান থেকে


যারা সঠিক নিয়মে ইউনিক কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করছেন তারা যেন খুবই তাড়াতাড়ি ইউটিউব থেকে আর্ন করতে পারেন তার জন্য আমি কাজ করছি। আশা করি আমার সাথেই থাকবেন । তার জন্য আমার চ্যানেলটিতে Subscribe করে রাখুন। আরো ভাল ভাল ভিডিও পেতে। 

আপনার ইউটিউব চ্যানেল এর ভিডিও কি ভাবে অপ্টিমাইজ করবেন?

youtube seo,youtube seo bangla, seo tips for youtube
আপনার ইউটিউব চ্যানেল এর ভিডিও কি ভাবে অপ্টিমাইজ করবেন?
100+ টেক্স জমা হয়ে আছে ইনবক্স-এ শুধু একটা বিষয় নিয়ে, আর যারা এই সমস্যাতে ভুগছেন হয়ত কাজে আসতে পারে আপনার,
( যারা সমস্যা নিয়ে টেক্স করেন একটু দেরী হলে-ও আমি সকলের উত্তর দেই সেটা-ও ফ্রিতে, আমার-ও কাজ কাম আছে সো একটু দেরী হলে ইনবক্স এ বংশ পরিচয় জাহির করে লাভ আছে ভাই :( )
ইউটিউবের ভিডিও অপ্টিমাইজ করতে গেলে তার জন্য অন পেইজ এস ই ও হতে হবে এক কথায় ফাটাফাটি। কারণ গুগলে র‌্যাংক করতে গেলে আপনাকে প্রথমেই মূল কিওয়ার্ডটা বুঝতে হবে এবং সেইটা নিয়েই টাইটেল ডেস্ক্রিপশন লিখতে হবে।
Main Keyword বিহীন ৫০ ওয়ার্ডের টাইটেল আর ৫০০ ওয়ার্ডের ডেস্ক্রিপশন কোনো কাজে আসে না। কিওয়ার্ড বসাতে হবে আপনার টাইটেলের শুরুর দিকে আর ডেস্ক্রিপশনের প্রথম ২-৩ লাইনের মধ্যেই। আর পূরো ডেস্ক্রিপশনে ৩-৪ বার মেইন কি ওয়ার্ড উল্লেখ করুন। (কপিরাইটারদের জন্য কোনো কাজে আসবে না) এবার পৃথিবীর বড় বড় যেকোনো দুইটা সাইটের লিঙ্ক দিন ডেস্ক্রিপশনে গুগল আপনাকে priority দিবে। যেমন Wikipedia, wikihow etc (গুগলে সার্চ করুন Youtube wikipedia, youtube wikihow) প্রথম যে সাইট দেখাবে ঐটাতে ঢুকে লিঙ্ক কপি করে দিন ঠিক এই ভাবে। ==============http://youtubehelpbd.com=============
যারা ব্লগার তারা ব্যাপার অবশ্যই জানেন যে কিভাবে অ্যাংকর টেক্সটের মধ্যে বড় বড় সাইটগুলির লিঙ্ক দিতে হয়। (শুধুমাত্র ব্লগারদের জন্য)
ট্যাগ গুলি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে দিতে হবে। (এই নিয়ে বেশ কয়েকটা টিপস আগে করেছিলাম অনেকেই বলেছে এগুলি অনেক দিছি লাভ হয় না… তারা বসে বসে আঙ্গুল চুষুন, কিওয়ার্ড দিয়ে লাভ না হলে ভিডিও দিয়ে লাভ নাই)
ব্লগ টিপসিংঃ-এবার ভিডিও এর লিঙ্ক নিয়ে বাংলা টেকনোলজী ব্লগ সাইট গুলিতে পাবলিশ করুন (সেক্ষেত্রে অবশ্যই টেকনোজী বিষয়ক হতে হবে এবং বাংলা ডেস্ক্রিপশন লিখতে হবে, আর সেটা ন্ হলে রিলেটেড সাইডে যান অখবা নিজের ব্লগ সাইট করতে পারেন) ব্যাপারটা পরিশ্রমের হলেও Instant view পাবেন। দেখে চোখ কপালে উঠতে পারে।
সোস্যাল শেয়ারঃ- সোসাল মিডিয়া বললেই সকলে ফেসবুক বুঝি বাট এর বাইরে-ও অনেক কিছু আছে, ফেইসবুকে কিভাবে শেয়ার করবেন এইটা নিয়ে কথা বলে সময় নষ্ট করে লাভ নাই। কারণ এইটা এখন সবাই পারেন। গুগল প্লাস নিয়ে বলি। প্রথমে জিমেইল দিয়ে গুগল প্লাসে প্রোফাইল তৈরী করুন এরপর কমিউনিটিতে জয়েন করুন লাখ লাখ মেম্বার আছে এমন। (অবশ্যই চ্যানেল রিলেটেড কমিউনিট হতে হবে নইলে আপনাকে ফেইসবুক গ্রুপের মত ব্যান করবে।) কিছু ডেস্ক্রিপশন দিয়ে তারপর লিঙ্ক শেয়ার করবেন। কমিউনিটিতে কিভাবে জয়েন করবেন বা কিভাবে টিপস করবেন অথবা কিভাবে জিমেইল দিয়ে গুগল প্লাসে যাবেন না বুঝলে এই টিউটোরিয়াল টা ইউটিউবে থেকে দেখে নিয়েন, ( একটা ভিডিও র‌্যাংক এ আনার জন্য “রেডিট, টুইটার, Pinterest, VK, এগুলো অনেক বেশী ভুমিকা রাখে)
ভিডিও সাবমিশনঃ-আপনার ভিডিও গুলি ব্লগিং প্লাটফর্মের মত বিভিন্ন সাইটে লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন। article submission লিখে গুগল সার্চ কইরেন হাজার হাজার পেয়ে যাবেন। এতে করে আপনার ভিডিও ইউটিউব সহ গুগলের প্রথম পেইজেই চলে আসবে।
সবচেয়ে বড় টিপ্সঃ-আপনার কোনো কিওয়ার্ডের সার্চ যদি ১০০ হয় আর আপনি যদি ১০০০০০ এর আসায় বসে থাকেন তাহলে পান বিড়ির দোকান দিয়ে বসে থাকেন ইউটিউবের চেয়ে বেশি লাভ হবে। সার্চ ভ্যালু কম্পিটিশন চেকিং এর উপর হাজার হাজার ইউটিউব ভিডিও আছে পারলে দেখে নিয়েন। লাভবান হবেন
পোষ্টটি লিখেছেন Shorif Bin Ismail

ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন টিপস! কিভাবে ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্ক করবেন ?


ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন টিপস! কিভাবে ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্ক করবেন ?
গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে, সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে।
আমি ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজেশন নিয়ে খুব ভাল জানি না,নিজের কাজের জন্য স্টাডি করছি আর তাই সেখান থেকে কিছুটা সবার জন্য শেয়ার করছি। আশা করি আপনাদের উপকারে লাগবে। যেকোনো পরামর্শ সমাদরে গ্রহণ করা হবে।
ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন (Youtube Video Optimization):
নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই কাজে লাগবে যখন আপনার ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ।
ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কে আনতে "অনপেজ অপটিমাইজেশন " আর "অফপেজ অপটিমাইজেশন" দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়।
অনপেজ অপটিমাইজেশন (On Page Optimization):
১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ! রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের মধ্যে সবচাইতে রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ করা জরুরি।
২. ভিডিও টাইটেলঃ ভিডিওর টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে ভুল করে কোনওভাবেই ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে।
৩. ভিডিও ট্যাগঃ রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব বুঝতে পারে এটা কিসের ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে।
৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ খুব সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে। সাধারণত ৩০০+ শব্দের ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে ইউনিক আর সাজানো যেখানে ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪ বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা ভাল।
৫. থাম্বনেলসঃ থাম্বনেল একটি ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব র‍্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক করাতে ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়।
৭. চ্যানেল অথারিটিঃ ইউটিউব চ্যানেল অথারিটি ভিডিও র‍্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি , সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের লিঙ্কিং।
মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ অপটিমাইজেশন। চলুন এবার জানা যাক অফপেজ অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে।
অফপেজ অপটিমাইজেশন (Off Page Optimization):
১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ কতজন মানুষ আপনার ভিডিও দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি। হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত ৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়।
২. ভিডিও কমেন্টসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি বাড়াতে কমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক পজিটিভ কমেন্ট থাকে, এর মানে ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব দিয়েছে। কোনও ভাল কমেন্টে ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট বাড়ানো র‍্যাঙ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে কমেন্ট করতে যাবেন না কারণ ইউটিউব স্প্যাম কমেন্ট বুঝতে পারে।
৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও প্রাধান্য সৃষ্টি করবে।
৪. ফেভারিটসঃ ভিডিও র‍্যাঙ্কের অন্যতম ফ্যাক্ট হচ্ছে কতজন মানুষ ভিডিওটি ফেভারিট করলো আর আর “Watch Later” লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করলো।
৫. থাম্বস আপস/ডাউনস বা লাইকস/ডিজলাইকসঃ ভিডিও লাইক বা ডিজলাইকের উপর ভিডিও র‍্যাঙ্ক নির্ভর করে। কেউ ভিডিও পছন্দ করলে থাম্বস আপ দিবে আর বিরক্ত হলে থাম্বস ডাউন করবে। এটা ভিজিটরের কাছে ভিডিও এর ভিডিও কোয়ালিটি আর নির্ভরশীলতাও প্রকাশ করে।
৬.ব্যাকলিঙ্কসঃ ইনবাউন্ড লিঙ্কসমূহকে ইউটিউব ব্যাংকলিঙ্কস হিসেবে গণ্য করে। রিলেভেন্ট ব্যাকলিঙ্কস ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের জন্য উপকারী।
৭. সোশ্যাল শেয়ারস এবং এম্বেডসঃ ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার এবং ব্লগ পোষ্টে এম্বেডের অনেক অনেক গুরুত্ব আছে।
এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ।

কিছু কাজ যা ভুলেও করবেন নাঃ
* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও পাবলিশ করবেন না।
* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ থেকে View বাড়ানোর চোরা বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে!
*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।