adf.ly দিয়ে আয় করুন নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে ১০০%

আসসালামু আলাইকুম, youtubehelpbd এ আপনাকে জানাই স্বাগতম!
আজকে আমরা দেখবো কিভাবে AdFly থেকে লিংক তৈরি করে সহজেই আয় করা যায়।
যারা ইউটিউবিং, ব্লগার বা অন্যান্য সাইটের সাথে জড়িত তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হবে এই টিউটোরিয়াল টা..
তো চলেন শুরু করা যাক!!!!!!!!!

পরিচিতিঃ

বর্তমান বিশ্ব হল ICT এর  বিশ্ব । যার ICT সম্বন্ধে যত বেশি জানা আছে ,সে ততবেশি শক্তিশালী । তাই বলি যারা Internet এ বসে অযথা সময় নষ্ট করছেন তারা আর সময় নষ্ট না করে আজ থেকেই কাজে লেগে যান , দেখবেন আপনি অনেক নতুন নতুন আয়ের উৎস খুজে পাচ্ছেন যা আপনার জীবন কে আরও সুন্দর করে তুলবে। যা হোক কাজের কথায় আসি।
আমরা অনেকেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করছি। এই পোস্টটি  তাদের জন্য যারা অনলাইনে কাজ করতে ইচ্ছুক। আজ আমি এমন একটা সাইট নিয়ে আলোচনা করব যা আপনাদের অতি পরিচিত অথবা  অনেকে এটা সম্পর্কে জানেন না । যার নাম adfly  এবং লিঙ্ক http://adf.ly/home


 সাইট টি কিভাবে কাজ করেঃ

এই সাইট টি মুলত  লিঙ্ক কে sort করার কাজ করে থাকে , আপনি অনেক বড় একটি লিঙ্ককে এই সাইটের মাধ্যমে  অনেক ছোট  করতে পারবেন।এই সাইটের মাধ্যমে আপনি যেকোনো  সাইটের লিঙ্কগুলোকে  ছোট করতে পারবেন। 
এই ছোট লিঙ্ক টি যদি আপনি কোথাও share করেন। তাহলে visitor এই link এর মাধ্যমে আপনার ঐ মুল লিঙ্ক টি visit করতে পারবে । এতে করে ঐ কোম্পানির কিছু লাভ হবে যা থেকে একটা  অংশ আপনাকে দেওয়া হবে। 
এই লিঙ্কগুলো বিভিন্ন সাইটে শেয়ার করতে হয়। যত লোক এই লিঙ্কে প্রবেশ করবে এবং Skip Ad এ ক্লিক করবে সেই ভিত্তিতে আপনি টাকা পাবেন। এটা দিয়ে আপনি  মোটামুটি  টাকা আয় করতে পারবেন । আর যদি একটু সময় দিতে পারেন তাহলে মাসে  ১০০-২০০ ডলার আয় করতে পারবেন । অনেকে এটা দিয়ে মাসে ৪০০ ডলার আয় করছেন । আমি নিজেও এই সাইট থেকে আয় করছি ।

 কিভাবে account করবেনঃ

আপনাকে প্রথমে একাউন্ট খুলতে হবে adfly   এখানে ক্লিক করুন ।
 ক্লিক করার পর নিচের মত একটা পেজ আসবে।


 এখান থেকে Join now এ click করেন ।এরপর নিচের মত একটি পেজ আসবে ।




 এখানে সব Information দিয়ে Join এ ক্লিক করেন।
ওকে আপনার account হয়ে গেল। 
 এবার আপনার Email Account Cheek করেন এবং আপনার account verification এর জন্য আপানার mail এ একটি email send করেছে adf.ly . এবার আপনি নিচের ছবির মত করে কাজ করেন এবং আপনার account টি ভেরিফাই করে নিন।
লিঙ্কটিতে ক্লিক করার পর activation key চাইবে তখন ঐ কোড টি কপি করে দিবেন।
এবার আপনার  account টি ভেরিফাই হয়ে গেছে।

কি ভাবে আয় হয়ঃ

সাধারনভাবে প্রতি হাজার ভিজিটের জন্য ০.৫ ডলার থেকে ৪.৭ ডলার। পুরো পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপনের জন্য প্রতি ১০০০ ক্লিকে ৩ ডলার দেয়া হয়। একে সামান্য মনে হতে পারে। বাস্তবে ভিজিটর যত বেশি আয় তত বেশি এই নিয়মে একসময় এটা যথেষ্ট হতে পারে। ব্যানার বিজ্ঞাপনগুলি দেখা যায় ওয়েবপেজের ওপরের দিকে। এগুলির জন্য প্রতি হাজার ক্লিকে ২ ডলার দেয়া হয়। এর বাইরে দেশ অনুযায়ী টাকা কমবেশি হয়। যেমন আমেরিকার ভিজিটরের জন্য বেশি টাকা।
এফিলিয়েটেড প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের প্রচার করেও আয় করতে পারেন। আয়ের শতকরা ২০ ভাগ হারে টাকা দেয় তারা।

আপনি চাইলে আমাদের এই ব্লগে লিখেও আয় করতে পারেন
আপনি আমাদের এই ব্লগে লিখে আয় করতে চাইলে প্রথমে উপরের লিঙ্কে ক্লিক করে adf.ly  তে একটা একাউন্ট খুলতে হবে।আপনাকে এই ব্লগে বিভিন্ন মানসম্মত সফটওয়্যার, গান, কিংবা ডাউনলোড বিষয়ক কিছু নিয়ে লিখতে হবে।
যেমন ধরেন আপনি একটি adobe-photoshop সফটওয়্যার সম্পর্কে একটি পোস্ট লিখলেন। এবং পোস্ট adobe-photoshop টি ডাউনলোড করার জন্য একটি লিঙ্ক ব্যবহার করলেন। এই ডাউনলোড লিংক টি ব্যাবহার করার আগে adf.ly তে কনভার্ট করে সর্ট লিংক টি ব্যাবহার করতে হবে। যখনি কেউ আপনার দেয়া সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার জন্য আপনার দেয়া লিংক টিতে ক্লিক করবে তখনি আপনার আয় হবে। এবং ভিজিটররা সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার জন্য ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করার পর পেজের ডান পাশ থেকে Skip add এ ক্লিক করলেই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড শুরু হবে। এভাবে যত ভাল ভাল সফটওয়্যার বা গান কিংবা যেকোনো প্রয়োজনীয় লিংক সেয়ার করবেন তত বেশি ভিজিটর পাবেন আর তাদের ক্লিকের উপর ভিত্তি করে আপনার আয় হবে এবং আপনার adf.ly একাউন্টে ডলার জমা হবে।


এই সাইটে লিখতে আগ্রহি হলে কমেন্টে আপনার ফোন নাম্বার অথবা আপনার Gmail address দিন। আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করব।


রেফারেল থেকে আয়ঃ



অ্যাকাউন্ট করার সাথে সাথে আপনি একটা রেফারেল আইডি লিঙ্ক পাবেন ঐ লিঙ্ক থেকে কেউ Join হলে আপনার রেফারেল হবে রেফারেল থেকে শতকরা ২০ ভাগ আয় আপনার অ্যাকাউন্ট এ জমা হবে। তাই যতটা সম্ভব রেফারেল বাড়াতে হবে।

কিভাবে টাকা উত্তলন করবেনঃ 

 ৫ ডলার হলেই adf.ly  থেকে ডলার তুলতে পারবেন paypal , payoneer এবং payza এর মাধ্যমে ।
 প্রতি মাসের ১ তারিখ ডলার তুলতে পারবেন । এজন্য আপানকে paypal , payoneer এবং  payza এর মধ্যে account থাকতে হবে এবং এই অ্যাকাউন্ট কে adf.ly এর account এর সাথে connect করতে হবে।
অটোমেটিক টাকা পাওয়ার জন্য আপনার adf.ly একাউন্টের “withdraw” লিখা লিংকে ক্লিক করে paypal , payoneerএবং payza  একাউন্ট এর ইমেইল আইডি টি বসিয়ে দিন।প্রতি মাস শেষে আপনার আয় করা টাকা চলে আসবে আপনার account এ ।

যদি কিছু না বুঝেন অবশ্যয় কমেন্ট করবেন । 
ধন্যবাদ । 



youtubehelpbd এর সাথেই থাকুন



সময় থাকলে TechBDpro  থেকে ঘুরে আসবেন

নিজের ওয়েবসাইট! আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন?

নিজের ওয়েবসাইট
অনলাইন এ আয় করার জন্য একটি ওয়েবসাইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা ফ্রীলান্সিং করে টাকা আয় করেন- তারা অবশ্যই নিজেদের পোর্টফলিও ওয়েবসাইট তৈরি করেন। কারন, এর মাধ্যমে একজন বায়ার পছন্দের ওয়ার্কার এর সকল কাজের বিবরণ পান।
ওয়েবসাইট তৈরি করুন, ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম, ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাই, ফ্রি ওয়েব সাইট তৈরি, ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম, বিনা খরচে তৈরী করুন ওয়েব সাইট, ওয়েব সাইট তৈরি করব, ওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায়
নিজের ওয়েবসাইট! আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন?

যেমনঃ
 কেউ এসইও করেন, কেউ বা সফটওয়্যার ডেভোলাপ করেন আবার কেউ আর্টিকেল লিখেন। এখন একজন বায়ার যদি ওয়ার্কার এর সকল কাজের বিবরণ একটা ওয়েবসাইট এ পান- তবে বায়ার এর জন্য এটা অনেক সুবিধা হয়। আমি নিজেই ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভলাপমেন্ট এর সাথে জড়িত। একটি নমকরা প্রতিষ্ঠানে ওয়েব ডেভলাপার হিসেবে কাজ করছি। যখন কোনো ওয়েবসাইট ক্রেতা ওয়েবসাইট ডিজাইন করাতে চান, তখন তাকে কিছু ডেমো ডিজাইন দেখাতে হয়। অথবা পূর্ব কাজের বর্ণনা দিতে হয়। এসব ব্যাপারে ফ্রীলান্সার দের জন্য ওয়েবসাইট অনেক দরকার।
শুধু মাত্র ফ্রীলান্সার দের জন্য নয়, যারা বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট ছাড়া বিকল্প নেই। সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশেই অনলাইন বিজ্ঞাপন ভিত্তিক ওয়েবসাইট পাওয়া যায়। আমি মনে করি, অনলাইন এ টাকা আয় করার সবচেয়ে নির্ভর যোগ্য মাধ্যম হলো বিজ্ঞাপন। আমি আমার নিজের ওয়েবসাইট এ ইয়াহু এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করি।
মাঝে মাঝে এক ক্লিকে আমি ৫ ডলার এর বেশি আয় করি। ওয়েবসাইট এ গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব।
বিজ্ঞাপন ভিত্তিক ওয়েবসাইট এর জন্য ব্লগ বা নিউজপেপার ওয়েবসাইট বেশি প্রচলিত। এই ধরনের ওয়েবসাইট এ প্রচুর ভিজিটর থাকে। বিষয় ভিত্তিক ব্লগ তৈরি করতে পারলে, এতো টাকা আয় করা সম্ভব যে- চাকুরী করার দরকার হয় না। একটা কথা স্বাভাবিক- যেখানেই ভিজিটর সেখানেই টাকা। সবচেয়ে বেশি ভিজিটর দেখা যায় অনলাইন নিউস পেপার ওয়েবসাইট গুলোতে। নিত্য নতুন খবরের আশায় মানুষ দিনে অন্তত একবার পত্রিকার ওয়েবসাইট ভিজিট করে। তাই যেকোনো ছোট-বড় পত্রিকার জন্য অনলাইন ওয়েবসাইট থাকা জরুরী। এতে পত্রিকার প্রসারের সাথে সাথে অর্থ আয় করা যায়। আমার ধারনা বাংলাদেশে অনলাইন পত্রিকার ওয়েবসাইট গুলো মাসে ১০ লক্ষ টাকার বেশি আয় করে।
অনলাইন এ আয় করার আরো একটি উপযোগী মাধ্যম হলো- অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স ওয়েবসাইট। বর্তমানে বাংলাদেশে ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর প্রচুর চাহিদা ও সুযোগ রয়েছে। শপিং ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ সরাসরি পন্য বিপনন বা কমিশন এর মাধ্যমে মাসে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করা যায়। ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে যেকোনো পন্য বিক্রি করে, লক্ষ লক্ষ ক্রেতার মাঝে আপনার পন্য পৌঁছে দিতে শপিং ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করুন। আজকের ডিল, বিক্রয় ডট কম এই ওয়েবসাইট গুলো ঘুরলেই বুজতে পারবেন- এই ধরনের একটা ওয়েবসাইট থেকে আপনি কত টাকা আয় করতে পারবেন।
অনলাইন ব্লগ না ম্যাগাজিন ওয়েবসাইট গুলো দিন দিন বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বেশির ভাগ ইংরেজী ব্লগ বা ম্যাগাজিন ওয়েবসাইট সরাসরি গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে প্রচুর ডলার আয় করছে। আমার নিজের ডোমেইন-হোস্টিং প্রতিষ্ঠানে এরকম বেশ অনেক গুলো ওয়েবসাইট আছে যাদের মাসিক আয় ৩০০ ডলারের বেশি। আমি নিজেই অনেক গুলো ব্লগ বা ম্যাগাজিন ওয়েবসাইট এর ডিজাইন করেছি। বাংলা ব্লগ থেকেও এখন প্রচুর আয় সম্ভব। চাইলে আমার ডিজাইন করা কিছু ব্লগ বা ম্যাগাজিন ওয়েবসাইট, নিউজপেপার ওয়েবসাইট, শপিং ওয়েবসাইট বা ই-কমার্স ওয়েবসাইট, দেখতে পারেন- স্ক্রিনশর্ট দিলাম। আমার ডিজাইন করা ওয়েবসাইট গুলো কেমন লেগেছে জানাবেন। – ভালো লাগলে মনটা আনন্দে ভরে যাবে।

আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন?
নিম্নে বর্ণীত তিনটি পদ্ধতির মধ্যে একটি কিংবা সবগুলো অবলম্বন করলে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন,
১। পে-পার-ক্লিক এডস্
২। এফিলিয়েট ব্যানারস্/লিঙ্কস্
৩। কনসাল্টেন্সি/ ফ্রিল্যান্স সার্ভিস

পে-পার-ক্লিক এডস্
পে পার ক্লিক ওয়েবসাইট থেকে টাকা রোজগারের একটি প্রায় স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি। এখানে আপনি আপনার ভিজিটরদের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করবেন। মানুষ যখন আপনার ওয়েবসাইটে আসবে তখন তারা আপনার ওয়েবসাইটের এডগুলোতে ক্লিক করতে পারে। Google adsense এ সাইন আপ করুন আর কিছু এড বক্স নিজের ওয়েবসাইটে রেখে দিন। এছাড়াও আরেকটি সাইট আছে InfoLinks -এরা আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্টের কিওয়ার্ড গুলোকে এড লিঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করে আর এটা Google adsense এর মতই কাজ করে।

এফিলিয়েট ব্যানারস্/লিঙ্কস্
অনেক ওয়েব সার্ভিসই এফিলিয়েট এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের কিছু কমিশন দেওয়ার বিনিময়ে ইনকাম করছে। আপনি আপনার হোস্টিং একাউন্ট দিয়ে এফিলিয়েট হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন।এছাড়াও আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েব হোস্টিং কোম্পানীর এফিলিয়েটও হতে পারেন। এরজন্যে আপনার ওয়েব হোস্টিং এর দরকার পড়বে। এফিলিয়েট হিসেবে কাজ পেতে এগুলো ছাড়াও আরো রয়েছে ClickBank (ডিজিটাল পন্য, ই-বুক, সফটওয়্যার ইত্যাদি) অথবা Amazon (বিভিন্ন ধরনের পন্যের জন্য) আপনার সাইটে এফিলিয়েট ব্যানার বা এফিলিয়েটদের উপর রিভিউ লিখলে আপনার ভিজিটরগণ সেগুলোতে ক্লিক করতে আগ্রহী হবেন।

কনসাল্টেন্সি/ ফ্রিল্যান্স সার্ভিস
পেশাদার সার্ভিস দিন, অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে কনসাল্টেন্সি সার্ভিস অথবা ফ্রিল্যান্স সার্ভিস এর উপর একটা পেজ গড়ে তোলা উচিত। এছাড়াও আপনি ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট, কপিরাইটার, লোগো ডিজাইনার এর কাজও করতে পারেন।এর মাধ্যমে আপনার কিছু ভিজিটর আপনার কাজের ক্লায়েন্ট বা গ্রাহক হতে পারবে।oDesk হল একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।
উপরোক্ত ৩টি পন্থা অনুসরণ করলে আপনি ভালোই ইনকাম করতে পারবেন!

ট্যাগ: ওয়েবসাইট তৈরি করুন, ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম, ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাই, ফ্রি ওয়েব সাইট তৈরি, ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম, বিনা খরচে তৈরী করুন ওয়েব সাইট, ওয়েব সাইট তৈরি করব, ওয়েবসাইট থেকে আয় করার উপায়

ওয়েব ডিজাইন কি! ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করতে হলে কি কি শিখতে হবে?

ওয়েব ডিজাইন কি?
ওয়েব ডিজাইন বলতে মূলত একটি ওয়েবসাইট এর বাহ্যিক গঠন বা টেমপ্লেট তৈরী করাকে বুঝায়। ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা।
ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইটের টেম্পলেট বানানো। যেমন ধরুন এটার লেয়াউট কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কিভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি। ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কি হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কিভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ। আর এই ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যাবহার করতে হবে কিছু প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ।
ওয়েব ডিজাইন শিক্ষা, ওয়েব ডিজাইন শিখুন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি, ওয়েব ডিজাইন কোর্স, ওয়েব ডিজাইন করে আয়, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কি, ওয়েব ডিজাইন ক্যারিয়ার
ওয়েব ডিজাইন কি! ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করতে হলে কি কি শিখতে হবে?

কি কি শিখতে হবে?

এইচটিএমএল:
<br/> এইচটিএমএল এর পূর্ণ অর্থ হল- হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ (Hyper Text Markup Language). এটি একটি মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়। অন্য যেকোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর তুলনায় এইচটিএমএল শেখা অনেক সহজ। এটা এতটাই সহজ যে যেকোন সাধারন মানুষ কোন প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর জ্ঞান ছাড়াই HTML শিখতে পারবে। এইচটিএমএল কে একটি ওয়েব পেইজ এর কংকালও বলা হয়। এটা একটি ওয়েব পেইজ এর গঠন তৈরি করে।

সিএসএস:
সিএসএস এর পূর্ণ অর্থ হল- ক্যাসকেডিং স্টাইল শিট (Cascading Style Sheets) এটিও একটি মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। CSS নির্ধারণ করে দেয় ব্রাউজারে যে ডকুমেন্ট গুলো HTML দ্বারা প্রদর্শিত হবে সেটি দেখতে কেমন হবে। অর্থাৎ বেকগ্রাউন্ড কি হবে, লেখাটার ফন্ট কত বড় হবে, এটির রঙ কি হবে, পাশে কতটুকু জায়গা খালি থাকবে, একটা লেখা থেকে আরেকটা লেখার দূরত্ব কতটুকু হবে, এমনকি সর্বশেষ CSS3 দিয়ে কন্টেন্টে এনিমেশন ও যুক্ত করা যায়। এইচটিএমএল হচ্ছে একটি ওয়েব পেজের এর কংকাল আর সিএসএস হচ্ছে তার উপরে মাংস, চামড়া, আকার, আকৃতি ইত্যাদি। একটি ওয়েব পেজকে সুন্দর রুপ দিতে আপনাকে অবশ্যই সিএসএস আর ব্যবহার জানতে হবে।

ওয়েব পেইজ:
ওয়েব পেইজ হল কতগুলো মার্কআপ ল্যাংগুয়েজের সমন্বয়ে লিখিত টেক্সট ফাইল, অডিও, ভিডিও, ছবি, ডকুমেন্ট ইত্যাদি। একটি ওয়েব পেইজ এক বা একাধিক পৃষ্ঠার হতে পারে। প্রথমে যে পেজটি দেখা যায় তাকে হোম পেজ বলা হয়। যেটা ওয়েব ব্রাউজার পড়তে পারে।

ওয়েব সাইট:
একাধিক ওয়েব পেজের সমন্বয়ে একটি ওয়েব সাইট গঠিত হয়। ওয়েবসাইট হচ্ছে কত গুলো ওয়েব পেইজের সমষ্টি যে গুলোকে একত্রে একটি ওয়েবসাইট বলা হয়। একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা বলতে সাধারনত হোম পেজের ঠিকানাটিকেই বুঝায়। এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল একটি ওয়েব সাইটে ওয়েব পেইজ সংখ্যা এক বা একাধিক হতে পারে।

ওয়েব ব্রাউজার:
ওয়েব ব্রাউজার হচ্ছে একটি সফট্ওয়্যার যা কোন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে ইন্সটল করা হয় এবং ব্রাউজারে কোন ওয়েব পেইজ বা ওয়েব সাইটের নিদিষ্ট কোন ঠিকানা লিখে Keyboard এর Enter Key চাপ দিলে কম্পিউটারের পর্দায় ফলাফল প্রদর্শন করতে পারে। অর্থাৎ কোন ওয়েব পেইজকে দেখতে হলে একটি ওয়েব ব্রাউজারের প্রয়োজন যা ঐ ওয়েব পেইজকে প্রদর্শন করবে। উদাহরণ সরূপ কিছু ওয়েব ব্রাউজারের নাম দেওয়া হল। যেমন- ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (Internet Explorer), মজিলা ফায়ারফক্স (Mozilla Firefox), অপেরা মিনি (Opera Mini), গুগল ক্রোম (Google Chrome) ইত্যাদি।

ফটোশপ:
ওয়েব ডিজাইন এর জন্য ফটোশপ এর বেসিক ধারণা থাকলেই চলবে। এখানে ফটোশপের যে মূল কাজটি শিখতে হবে, তাহল পিএসডি থেকে এইচটিএমএল (PSD to HTML) টেমপ্লেট বানানো। এছাড়া ছবি সাইজ করা, লোগো, ব্যানার, বাটন ইত্যাদি তৈরী করা জানতে হবে।

কোথায় কাজ করবেন?
ফ্রিলান্স মার্কেটপ্লেসে ওয়েব ডিজাইন এবং ফ্রন্ট-ইন্ড-ওয়েব ডেভেলপমেন্টের হাজারো কাজ পাওয়া যায় এবং এই ধরনের কাজে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তুলনামূলক কম তবে চাহিদা বেশি। তাই সহজে কাজ পাবেন এবং এধরনের কাজের দামও বেশি। একজন সাধারনমানের ফ্রিলান্সারের ঘণ্টাপ্রতি কাজ করার রেট হয় ২ ডলার, কিন্তু একজন ওয়েব ডিজাইনার এর ঘণ্টাপ্রতি রেট শুরুতেই ১০ বা ১২ ডলার হয়ে থাকে। তবে অনেকের ধারনা ওয়েব ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট শিখলে শুধু ফ্রিলান্স করতে হবে এবং না করলে আয় বন্ধ, তাদের জন্য বলছি, themeforest.net এবং এধরনের অনেক মার্কেট আছে যেখানে ওয়েব টেম্পলেট এবং ওয়েব ইলিমেন্ট খুবই ভালো দামে বিক্রি করা যায়। এক্ষেত্রে আপনি আপনার একটি ডিজাইন করা টেম্পলেট বহুবার বিক্রি করতে পারবেন এবং এবং কোয়ালিটি ভালো হলে প্রতিমাসে একেকটা টেম্পলেট এর আয় দিয়েই আপনি রাজার হালে চলতে পারবেন।
সারসংক্ষেপ যা বলা উচিত তা হচ্ছে, ওয়েব ডিজাইনার বা ডেভেলপার হতে হলে যেমন আপনার প্রচুর ধৈর্য আর সময়ের দরকার তেমনি আবার শিখে নিলে এটাই হচ্ছে উচ্চ আয়ের এবং সম্মানজনক পেশা।

ট্যাগ: ওয়েব ডিজাইন শিক্ষা, ওয়েব ডিজাইন শিখুন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি, ওয়েব ডিজাইন কোর্স, ওয়েব ডিজাইন করে আয়, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কি, ওয়েব ডিজাইন ক্যারিয়ার

ইমেইল মার্কেটিং কি, কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?

ইমেইল মার্কেটিং:
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি।ইমেইলের মাধ্যমে পন্য বা সেবার প্রচারকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার পন্য বা সেবার প্রচার করতে পারবেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন এই পদ্ধিতির মাধ্যমে করে থাকে।
ইমেইল মার্কেটিং কি, কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়
ইমেইল মার্কেটিং কি, কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়
ইমেইল মার্কেটিং এর সুবিধাঃ
কিছুদিন পূর্বে ইমেইলকে শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ধারণা করা হত কিন্তু বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে এর অনেক উন্নয়ন ঘটেছে। ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের ছোট বড় অসংখ্য প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যের প্রচারের জন্য ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে টাকা আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রোগ্রামিং জানতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উচ্চ হোস্টিং ফি খরচ করতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের ক্ষেত্র রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।

কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং উপকরণ এবং পন্য বা সেবা। আপনি চাইলে নিজের পন্য বা সেবা যেমন ইবুক, টিউটোরিয়াল তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন অথবা অন্যের পণ্য ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করে কমিশন পেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের রিভিউ দিয়ে বা অন্য কোথাও ভিজিটরকে রেফার করে আয় করতে পারেন। এখানে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা। আপনার যদি মাত্র ১০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকে তবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেননা এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।
মনে রাখবেন আপনার যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত আয় করতে পারবেন এবং তত আয়ের নতুন নতুন মধ্যম তৈরি হবে।
ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্য বা সেবাকে হাজারো গ্রাহকের নিকট এর কার্যকারীতা ও ব্যবহারবিধি তুলে ধরতে পরবেন এর ফলে আপনার পন্য বা সেবাটি জনপ্রিয় হতে থাকবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পণ্য বা সেবার বিক্রয় বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পেজ থাকে এবং শুধুমাত্র তারা ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ দিলে এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে।

কিভাবে শিখবেন ই-মেইল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আপনি ব্লগ পড়ে কিংবা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ই-মেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি একেবারেই নতুন হন তবে এটি খুব একটা কাজে আসবে না। নতুনদের জন্য আমার উপদেশ হল ভাল মানের ট্রেনিং সেন্টার। আমাদের দেশে ই-মেইল মার্কেটিং ট্রেনিং সেন্টারের অভাব নেই।

Tag: ইমেইল মার্কেটিং বই, ইমেইল মার্কেটিং করে আয়, ইমেইল মার্কেটিং ২০১৭, ইমেইল মার্কেটিং টিউটোরিয়াল, প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং শিখুন, সফল ক্যারিয়ার গড়ুন, ইমেইল সংগ্রহ, ইমেইল টেমপ্লেট, ই মার্কেটিং কি

ছোট কাজ করে ছোট আয় করার ‍কিছু ওয়েবসাইট!

ছোট কাজ করে ছোট আয় করার ‍কিছু ওয়েবসাইট!
আশা করি সবাই ভালো আছেন। ইন্টারনেট এ ছোট ছোট কাজ করে কিছু টাকা উপার্জন করার কিছু সাইট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে। হয়তবা অনেকেই এই সাইট গুলোর নাম আগে থেকেই জানেন। যারা জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের লিখা।

 microworkers.com: এই সাইটটি অনেক জনপ্রিয়। কাজ করার সাত দিনের মাঝে আপনার টাকা হয়ে যাবে। একাধিক একাউন্ট করা যাবে না। নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

• shorttask.com: এই সাইটটি কার্যক্রম অনেক ভালো। একাধিক একাউন্ট করা যাবে না। দশ ডলারের বেশি হলে পেপাল দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

• minuteworkers.com: এই সাইটটি ভালো সাইট হিসাবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে। রেফারেল দিলে পাচ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি একটি কাজ সফলভাবে শেষ করেন তবে দশ সেন্ট পাবেন। দুই ডলারের বেশি হলে ১০% ফী দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। তবে দশ ডলারের বেশি হলে কোনো ফী দিতে হবে না। পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

• microtoilers.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। প্রথমবার টাকা তুলতে পচিশ ডলার বেশি হতে হবে। এরপর নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)

• jobboy.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। দশ ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

• microjob.co: এই সাইটটিতে আপনি নিজের প্রোফাইল তৈরী করে আপনার কাজের বর্ণনা দিতে পারবেন পাশাপাশি ছোট ছোট কাজ করে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু টাকা পাঠাতে ত্রিশ কর্ম দিবস সময় নিয়ে থাকে।

• centworkers.com: এই সাইটটিতে আপনি রেফারেল দিলে দশ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি কাজ করে একশ ডলার উপার্জন করেন তবে এক ডলার পঞ্চাশ সেন্ট পাবেন। পাচ ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

• pointdollars.com: এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। প্রথমবার টাকা তুলতে পচিশ ডলার বেশি হতে হবে। এরপর নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)

• deshiworker.com: এটি একটি বাংলাদেশী সাইট। এর মান ঠিক রাখতে এডমিনগণ যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যারা ইংলিশ একটু কম পারেন, তারা এই সাইটটিতে চেষ্টা করতে পারেন। এই সাইটটি সম্পর্কে বেশি কিছু বলছি না, কারণ সাইটটি বাংলায়। তাই কোনো কিছু বুঝতে অসুবিধা হবার কথা না।

ট্যাগ: অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট, অনলাইনে টাকা ইনকাম, অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট 2017, বিকাশে টাকা আয়, ছোট কাজ করে ছোট আয় করার ‍কিছু ওয়েবসাইট

আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং কি ! কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করবেন?

আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করব, আউটসোর্সিং এর কাজ কি কি, আউটসোর্সিং কাজ, আউটসোর্সিং কাকে বলে, আউটসোর্সিং ইনকাম, ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং, আউটসোর্সিং এর সুবিধা, আউটসোর্সিং শেখার বই, আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং কি, কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করবেন
আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং কি ! কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করবেন?
আউটসোর্সিং কি?

ঘরে বসেই কেউ যদি কাজ করে আয় করতে পারে তবে সেটাই আউটসোর্সিং। তবে শুধু ঘরে বসেই যে কাজগুলো করতে হয় তা কিন্তু নয়। এমনও হতে পারে যে কাজ দিচ্ছে তার সাথে আপনার সরাসরি কোন যোগাযোগ নেই বা সে বাহিরের কোন দেশে বসেই কাজ দিচ্ছে এবং আপনি এখানে বসে কাজগুলো করে দিচ্ছেন বিনিময়ে সে অর্থ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার বাসা অথবা অফিস থেকেই কাজ করতে পারছেন। আর এই যে বাহির থেকে কাজের বিনিময়ে অর্থ আসছে এটাই আউটসোর্সিং।

ফ্রীল্যান্সিং কি?

ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আউটসোর্সিং এর একটি অংশ। ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করছেন সেটাকে বুঝায়। যেমন ধরুন একজন ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফার ছবি তুলে আয় করেন। কেউ একজন তাকে বললো তাকে একটা প্রোগ্রামের ছবি তুলতে হবে। এখন সে চাইলে এই কাজটি করতে পারেন আবার চাইলে নাও করতে পারেন। এখানে তাকে কেউ বাধ্য করতে পারছে না কারণ সে চুক্তিবদ্ধ নয় এবং কোথাও চাকরিও করেছেন না। ফলে সে স্বাধীন একজন ব্যক্তি যিনি চাইলে কাজ নিতে পারেন আবার চাইলে নাও নিতে পারেন। আর এই স্বাধীন কাজ করার ক্ষমতাই হচ্ছে ফ্রীল্যান্স।

কোথায় ফ্রীল্যান্সিং করবেন?

সহজভাবে বলতে গেলে আমরা বুঝি ফ্রীল্যান্সিং করা মানে মার্কেটপ্লেসে কাজ করা। তাই ফ্রীল্যান্সিং শুরু করার আগে মার্কেট প্লেস সম্পর্কে ভালভাবে ধারনা নেয়া জরুরী। চলুন দেখি কোন কোন সাইটে আমরা ফ্রীল্যান্সিং করতে পারি।
  • www.upwork.comwww.
  • freelancer.com
  • www.guru.com
  • 99designs.com
  • fiverr.comwww.
  • getacoder.com

এই সাইটগুলোই বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রীল্যান্সিং সাইট। এ সাইটগুলোতেই ফ্রীল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। একজন ফ্রীল্যান্সার কোন একটি বিশেষ কাজের উপর আগে দক্ষতা অর্জন করে তারপর মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকে। তবে কেউ কেউ একাধিক কাজে পারদর্শী।

ট্যাগ: আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করব, আউটসোর্সিং এর কাজ কি কি, আউটসোর্সিং কাজ, আউটসোর্সিং কাকে বলে, আউটসোর্সিং ইনকাম, ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং, আউটসোর্সিং এর সুবিধা, আউটসোর্সিং শেখার বই, আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং কি, কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করবেন

যারা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করতে চান বা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট!

যারা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করতে চান বা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট!
যারা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করতে চান বা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট!
অনেকে বলে ভাই আপনি তো অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করেন, আমাকে একটু শিখিয়ে দিন না! কেউ কেউ হঠাৎ কোন একদিন দেখা হলে বলে বসে, ভাই আপনি তো আমাকে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ'টা শেখালেন না! অনেক বন্ধু দুর থেকে ফোন করে বলে, দোস্ত শিখিয়ে দে-না তোর ডাটা এন্ট্রি'র কাজ'টা আমিও কিছু ইনকাম করি! এ ধরনের অনেক কথা নিয়মিত শুনতে হয় আমাকে, কারণ আমি অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করে চার বছরের বেশি সময় যাবৎ ডাটা এন্ট্রি ও ওয়েব রিসার্চ এর কাজ করছি, এবং ভাল একটি অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। ঐ ধরনের প্রশ্ন শুনে কি উত্তর দিব খুজে পাই না, উল্টো বিব্রত হই কিংবা সরাসরি কোন উত্তর দিতে না পেরে নিজেই আহম্মক হয়ে যাই। তাই বেশ কিছুদিন থেকে চিন্তা করছিলাম, যারা এ ধরনের প্রশ্ন করে বা যাদের এ ধরনের প্রশ্ন আছে তাদের জন্য কিছু উত্তর তৈরী করতে। সে কারনেই আমি তাদের জন্য একটি ভিডিও টিউটরিয়াল তৈরী করেছি।

ভিডিওটিতে আমি আপনাদের বুঝানোর চেষ্টা করেছি, কি কি বিষয় শিখলে আপনি ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করতে পারবেন। অর্থাৎ ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করতে হলে আপনাকে কি কি শিখতে হবে, কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে ইত্যাদি। আশাকরি মনোযোগ সহকারে ভিডিও টি দেখলে ও কথাগুলো শুনলে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা আপনারা পাবেন। ভিডিওঃ


সেই সাথে একটি কথা মনে রাখবেন, আপনার মনের ভিতর প্রশ্ন তৈরী করতে হবে, অর্থাৎ জানার চেষ্টা করতে হবে, শেখার আগ্রহ তৈরী করতে হবে, প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন। ভিডিও'টি দেখে মনে কোন প্রশ্ন জাগলে, মন্তব্য করে আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন, আমি অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

লেখকঃ আব্দুল ওয়াদুদ
লেখাটি প্রথম প্রকাশঃ টেক প্যাঁচাল ব্লগে

গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট

যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে আগ্রহী কিন্তু সঠিক গাইডলাইন পাচ্ছেন না তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করা হলো। এই সাইট গুলোর মাধ্যমে সঠিক প্র্যাকটিসের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই হয়ে উঠতে পারবেন একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট
গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট

গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়ালের সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট :-


  • পিএসডি টুটস : এতে টিউটোরিয়ালের পাশাপাশি অনেক রিসোর্স, অনুপ্রেরণামূলক তথ্য রয়েছে। http://psdtuts.com/

  • গ্রাফিক্স ডিজাইনার টিপস : ধারাবাহিক ভাবে টিউটোরিয়াল, রিসোর্স ও অনলাইন প্রশিক্ষণের জন্য এই সাইটি প্রচুর জনপ্রিয়। http://graphicdesignertips.com/

  • আবদুজিডো : এটি একটি ডিজাইন ব্লগ। এতে রয়েছে অনেক ট্রিপস। http://abduzeedo.com/tutorials

  • লুন ডিজাইন : যারা ফটোশপে কাজ করেন। তাদের জন্য এই সাইটি। http://kailoon.com/

  • ফটোশপ স্টার : এই সাইটি অনেক আগের । ১৭ বছর ধরে সফল ভাবে কাজ করছে এই সাইটি। ডিজাইনাদের জন্য গুরুত্ব পূর্ণ অনেক কিছু রয়েছে। http://www.photoshopstar.com/

  • দ্য ফটোশপ রোড ম্যাপ : গ্রাফিক্স ডিজাইনের সেরা টিউটোরিয়ালগুলো পেতে এই সাইট অনন্য। http://www.photoshoproadmap.com/

  • ফটোশপ টিউটর : এটিও টিউটোরিয়াল ও রিসোর্সের জন্য আরেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। http://www.pstut.info/

  • কম্পিউটার আর্টস : ১৫ ডলারের এই ম্যাগাজিনটির কিছু অংশ সাইটটি থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। http://www.computerarts.co.uk/tutorials

  • ওয়েব ডিজাইন ওয়াল : ডিজাইন ইন্সপায়রেশন, ডিজাইন ট্রেন্ডস ও টিউটোরিয়ালের জন্য অসাধারণ সাইট এটি। http://www.webdesignerwall.com/tag/photoshop-tutorials/

  • ভার্লিস ব্লগ : বিভিন্ন বিষয়ে সমৃদ্ধ ভার্লিস একটি জনপ্রিয় ডিজাইন ব্লগ। ওয়েব, হোম ও গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজনীয় অনেক টিউটোরিয়াল রয়েছে এই সাইটে। http://veerle.duoh.com/

ট্যাগ: গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়, গ্রাফিক্স ডিজাইন কি, গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, গ্রাফিক্স ডিজাইন কিভাবে শিখব, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স, গ্রাফিক্স ডিজাইন কাকে বলে, গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিডিও টিউটোরিয়াল

কল সেন্টারে কাজ করতে অগ্রহী। তাহলে আপনার জন্য এই পোস্ট!

বর্তমানে আমরা সবাই আমাদের ক্যারিয়ারের জন্য একটি ভালো জব সবাই আশাকরি। আমার মনে হয় বর্তমানে তরুনরা কল সেন্টারে চাকরীর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়তে বেশ আগ্রহী্ তাই তাদের জন্যই আজ এই উপস্হাপন।”
কল সেন্টারে কাজ করতে অগ্রহী। তাহলে আপনার জন্য এই পোস্ট!
কল সেন্টারে কাজ করতে অগ্রহী। তাহলে আপনার জন্য এই পোস্ট!
বর্তমানের তরুণদের পছন্দসই একটি পেশা হচ্ছে কল সেন্টারের চাকরি। বাংলাদেশে দিনে দিনে বাড়ছে কল সেন্টার। বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর ছাড়াও বর্ত মানে বিভিন্ন ব্যাংক, ই-কমার্স  সাইট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সহ নানা প্রতিষ্ঠান কলসেন্টার চালু করছে তাদের গ্রাহক বা সেবা ভোগকারীদের দ্রুত সেবা প্রদানের লক্ষে। এখানে স্থায়ী চাকরির পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজেরও সুযোগ আছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি এই চাকরিতে যুক্ত হচ্ছেন। অন্য চাকরিতে ঢোকার ক্ষেত্রেও এই চাকরির অভিজ্ঞতা বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে কাজ করে।

তরুণদের পেশা হিসাবে কল সেন্টারঃ

কল সেন্টারে কাজের সঙ্গে যুক্তদের বেশির ভাগই তরুণ। গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মাদ শাহেদ বলেন, এই পেশায় তরুণেরাই বেশি আগ্রহী। গ্রাহকদের সঙ্গে ফোনে আলাপের মাধ্যমে তাঁদের বিভিন্ন পণ্য, সেবার চাহিদা ও অভিজ্ঞতার বিষয়ে জানা যায়। কেউ প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড নিয়ে বিপণন করলে এটি বিপণন জ্ঞান বাড়াতে সাহায্য করে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ পড়ছেন মঈনুল। পাশাপাশি একটি মোবাইল অপারেটর প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন চাকরিও করছেন। তিনি বলেন, এতে করপোরেট সংস্কৃতি সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যায়। এ ছাড়াও এ পেশা আপনাকে মানুষের কাছাকাছি থাকার ও মনোভাব বুঝতে সহায়তা করে।

কল সেন্টারে কাজের ক্ষেত্রঃ

কল সেন্টারের মূল কথা হচ্ছে ফোনের মাধ্যমে গ্রাহকসেবা দেওয়া। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিংয়ের সভাপতি আহমাদুল হক বলেন, বিটিআরসির নিবন্ধিত কল সেন্টারের সংখ্যা ৮০টির বেশি। তবে তাঁদের সংগঠনের নিবন্ধিত কল সেন্টারের সংখ্যা ৫৬।এই খাতে দিন দিন কাজের চাহিদা বাড়ছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এই খাতে ৪০-৫০ হাজার নতুন কর্মী যুক্ত হবে। যা ভবিস্বতে আরও বাড়বে।

কলসেন্টারের কাজের ধরন

বর্তমানে বাংলাদেশের কল সেন্টারগুলোতে দুই ধরনের সেবা দেওয়া হয়—স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সেবা। স্থানীয় পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি এই সেবা দেয় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নত দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো কল ফরওয়ার্ডের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদের কলটি পাঠিয়ে দেয় নির্দিষ্ট কোনো কল সেন্টারের নম্বরে। কল সেন্টারে কর্মরতদের প্রধান কাজ হচ্ছে গ্রাহকের সঠিক সেবা নিশ্চিত করা। গ্রাহকদের ফোনের মাধ্যমে সেবা দেওয়াই কল সেন্টারের প্রধান কাজ। গ্রাহকদের প্রতিটি কল এক এক ধরেনর হয়, তাই কাজটি একঘেয়ে হয় না।

কলসেন্টারে কাজের যোগ্যতা
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যেকোনো বিষয়ে পড়লেই এই চাকরির জন্য আবেদন করা যায়। গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা শিক্ষানবিশ পদের জন্য স্নাতক পর্যায়ে পড়ছেন—এমন শিক্ষার্থী এবং এর ওপরের পদের জন্য স্নাতক পাস নিয়ে থাকে। এ ছাড়া তাঁকে অবশ্যই অফিসের কাজের জন্য মৌলিক কম্পিউটার জ্ঞান থাকতে হবে। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা ও উত্তর দেওয়ার কাজে দক্ষ হতে হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য চার থেকে নয় ঘণ্টার মধ্যে বিভিন্ন শিফট আছে। আপনার পছন্দ মত শিফট বাছায়ের সুজোগও দেয় অনেক প্রতিষ্ঠান তবে তা খুব কম ক্ষেত্রে।

যেসব দক্ষতা জরুরি
কল সেন্টারে কাজের জন্য প্রধান দক্ষতা হচ্ছে গ্রাহকের কথা মন দিয়ে শোনা। তাদের সমস্যাকে ভালোভাবে বোঝা। কাজী মোহাম্মাদ শাহেদ বলেন, ‘কল সেন্টারে লোক নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত দেখি কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতা, ইতিবাচক মানসিকতা, সহযোগিতা করার মানসিকতা এবং একসঙ্গে বিভিন্ন কাজ করার সামর্থ্য।’ আহমাদুল হক বলেন, এই কাজের যোগ্যতা হলো যোগাযোগের ভালো দক্ষতা। ঢাকায় সফট-কল নামের একটি কল সেন্টারের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা তাসমিনা ক্রোড়ী বলেন, এই পেশায় যাঁরা আগ্রহী তাঁদের ধৈর্যশীল হতে হবে। গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করতে হবে।

নিয়োগ প্রক্রিয়া
কল সেন্টার কর্মীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণত প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের ওয়েবসাইটে ও চাকরির পোর্টালগুলোতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, তাঁরা প্রথমে চাহিদা অনুযায়ী জীবনবৃত্তান্ত দেখেন। পছন্দ হলে আবেদনকারীর মৌখিক যোগাযোগ দক্ষতা পরীক্ষার জন্য কথা বলার যোগ্যতা (ভয়েস) পরীক্ষা করা হয়। এরপর সাক্ষাৎকার ও কর্মভিত্তিক পরীক্ষা নেওয়া হয়ে থাকে।

নিচে িনতুনদের জন্য কিছু চাকরীর পোর্টালের ঠিকানা দেয়া হল।

গ্রামিন ফোনের নিজস্ব পোর্টাল– এখানে ক্লিক করুন এরপর রেজিস্ট্রেশনে ক্লিক করুন। পরবর্তি কাজ গুলো নিজেই বুঝতে পারবেন।

বাংলালিংক এর নিজস্ব পোর্টাল– এখানে ক্লিক করুন এরপর Apply now বাটনে ক্লিক করুন।

রবির নিজস্ব পোর্টাল – এখানে

**এচাড়াও অন্যান্ন জব সাইট গুলোতে কলসেন্টারের বিভিন্ন জব সার্কুলার পাবেন

বেতন–ভাতা ও সুযোগ–সুবিধা

বিভিন্ন কল সেন্টার ঘণ্টা অনুসারে বেতন দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের মানের ওপর বেতন নির্ভর করে। সপ্তাহে দুই দিন ছুটি থাকে। তবে কেউ যদি ছুটির দিনেও অফিস করেন, সে ক্ষেত্রে বাড়তি বেতন দেওয়া হয়। এই পদে থেকে ভালো দক্ষতা দেখাতে পারলে অনেক ওপরের পদে যাওয়া সম্ভব সেই সাথে ভালো অংকের বেতন ভাতা ও পাওয়া সম্ভপর। অনেক সময়ে এসব পদের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সহায়ক হয়।

সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

একটি মাত্র এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারের মাধ্যমে আউটসোর্সিং এর সকল কাজ শিখুন !

হায় বন্ধুরা,

সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই নিশ্চয়ই খুবই ভালও আছেন, কারন যারা Youtube help bd সাথে থাকে তারা সবসময় ভালও থাকে এটাই শাভাবিক, কারন আমি মনে করি এই সাইট টি ভিসিট করলে সর্বদা নতুন নতুন কিছু শেখা যায়,  আর সবার সাথে শেয়ার করা যায়, আমি প্রায় ১ বছর যাবত প্রতিদিন ভিজিট করি এই সাইট টি,অনেক কিছু শিখেছি অনলাইনে, আজ প্রায় ১ বছর ধরে অনলাইনে ইনকাম করছি, তো ভাবলাম এবার আমার এই জানা তথ্য হয়তোবা অনেকের কাছে অজানা থাকতে পারে, তাই আমার মাধ্যমে হয়তোবা কারও কোন রকম উপকার হতে পারে,
একটি মাত্র এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারের মাধ্যমে আউটসোর্সিং এর সকল কাজ শিখুন !
একটি মাত্র এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারের মাধ্যমে আউটসোর্সিং এর সকল কাজ শিখুন !
তো বন্ধরা, আজকাল প্রায়ই অহরহ একটি ব্যাপার হয়ে উঠেছি যে অনলাইন ইনকাম তথা আউটসোর্সিং নিয়ে, তাই সে বিশয়েই বলছি, অনলাইন ইনকাম এর আসলে অনেক মাধ্যম আছে, আপনাকে কাজ জানতে হবে, কাজ করার জন্য আপনাকে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ধৌয্য ধরতে হবে, সঠিক নিয়মে কাজ করতে হবে, অনলাইনে  যে সব বন্ধরা নতুন বিশেয করে ফ্রিল্যান্সিং এ নতুন কোন গাইডলাইন পাচ্ছেন না,আসলে তাদেরকে নিয়ে আজকে আমার এই পোস্ট, বন্ধরা  অনলাইন এ যারা নতুন এবং এই নতুন থেকে এক্সপার্ট লেভেলে যেতে চান তাদের জন্য আমি একটি android app সেয়ার করতে চাচ্ছি,এই এন্ড্রয়েড সফটওয়্যারটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে,আমি এটি প্রতিদিন ই ব্যাবহার করছ, আপনারাও এটি ব্যাবহার করতে পারেন, এই সফটওয়্যারটিতে আউটসোর্সিং এর সকল কাজ দেখানো আছে,এমন কোন কাজ নেই যে যেটা এই আপের মধ্যে পাবেন না, সফটওয়্যারটিতে ফ্রিল্যান্সিং এর সকল বিশয়ে কাজ করার নিয়ম শেখানো আছে,এমনকি আপনারা আপনাদের কাজের দক্ষতাও যাচাই করে নিতে পারেন,

তবে নিজের দক্ষতা যাচাই করার জন্য আপনার ফোনে ডাটা তথা ইন্টারনেট সংযোগ চালু করতে হবে

সুতরাং বন্ধরা আপনারা সফটওয়্যারটির ডাউনলোড  লিংক নিচে দিয়ে দিলাম,,

>> ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন <<

সফটওয়্যারটি কেমন আমাকে জানাবেন
পোস্ট: সংগ্রহ কৃত।

ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে কাজ করার জন্য কিছু মার্কেটের বা ওয়েব সাইট লিষ্ট যা জেনে রাখা ভাল ।

ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে কাজ করার জন্য কিছু মার্কেটের বা ওয়েব সাইট লিষ্ট যা জেনে রাখা ভাল ।
ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে কাজ করার জন্য কিছু মার্কেটের বা ওয়েব সাইট লিষ্ট যা জেনে রাখা ভাল ।

ফ্রিল্যান্স মার্কেট বলতে শুধু Upwork, Freelancer, Fiverr, People Per hour, 99 design etc-এর কথাগুলোই সচরাচর জানি। কিন্তু কাজ করার মতো আরও অনেক সাইট আছে, যার কথা আমরা জানিনা। ফ্রিল্যান্স সাইটের ঠিকানাসহ কোন সাইটে কি কাজ করে তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা জানতে পারবেন।

1) Upwork.com – General

2) Freelancer.com – General

3) Fiverr.com – General

4) peopleperhour.com – Programming, Design, Administrative Tasks, Accounting, PR

5) 99designs.com – Design

6)belancer.com (Bangladesh)-General

7) mediabistro.com – Writing/Editing, Production, Graphic Design, Publishing. NOT FREE FOR FREELANCERS: membership fees.

8) Guru.com – General

9) designcrowd.com – Design

10) freelanceswitch.com – General

11) Suite101.com – Writing

12) TaskRabbit.com – House Cleaning, IKEA Assembly, Donation Pickup, Event help, Office help, Pet Sitting

13) Donanza.com – General

14) getacoder.com – Web design, Writing, Programming, Legal

15) clickworker.com – Online Marketing, e-commerce, media, information and directory services, SEO content, translation, web research, data categorization and tagging

16) freelance.com – general

17) trabajofreelance.com – Spanish, general. NOT FREE FOR EMPLOYERS: contact fees.

18) legitonlinejobs.com – general

19) freelancewriting.com – writing

20) freelance-info.fr – French, consulting. NOT FREE FOR EMPLOYERS: access fees.

21) freelancewritinggigs.com – writing

22) taskcity.com – programming

23) ifreelance.com – proofreading,arts, data entry, graphic designing, photography, bookkeeping. NOT FREE FOR FREELANCERS: membership fees.

24) xplace.com – designing, programming, writing/editing, translating, marketing, photographing. NOT FREE FOR FREELANCERS: bidding fees.

25) joomlancers.com – everything related to the Joomla CMS

26) freelancesuccess.com -writing

27) scribendi.com – editing and proofreading 28) project4hire.com – programming, translation, consulting, graphic design

29) freelancers.net – general

30) Hoofdkraan.nl – Dutch, general

31) genuinejobs.com – telecommuting

32) freelance-informatique.fr – French, general. NOT FREE FOR EMPLOYERS: intermediary fees.

33) freelanceindia.com – general

34) governmentbids.com – general

35) freelancedesigners.com – web and graphic design, programming, photography, writing, fashion design, industrial design, video production, advertising, logo design

36) hourly.com – general

37) freelancer-job.com – programming

38) bizreef.com – writing, programming, graphic designing, marketing, translating, photographing.NOT FREE FOR FREELANCERS: contact fees.

39) greatlance.com – general

40) WordPressfreelance.com – WordPress projects

41) writerlance.com – writing

42) whichlance.com – general

43) freelancejobsearch.com – web & graphic design, photography

44) directfreelance.com – writing, graphic design, programming

45) outsourcexp.com – SEO, engineering, administrative tasks, marketing, writing, databases, graphic and web design, programming

46) freelanceauction.com – programming, design

47) freelancefree.com – general

48) bountyit.com – business, technology, creativity

49) programmingbids.com – programming, databases, graphic design. NOT FREE FOR FREELANCERS:membership fees.

50) maglance.com – programming

51) auctionsforbusiness.com – training, virtual assistants, product reviews, documenting, legal, imports/exports handling, financial and business, information technology, translation and proofreading, data entry …………………………. Special mention ………………………….

52) proz.com – Translation, Interpreting

53) Craigslist.org – general Although not technically a freelance marketplace, many people do use Craigslist to post and bid on free job listings, both freelance and salaried jobs.

পেস্টটি সংগ্রিত

আপনার মন্তব্য আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূন । তাই আপনার মতামত দিন !!

১৪টি অনলাইন বিজনেস ইনভেস্ট ছাড়াই | অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

১৪টি অনলাইন বিজনেস ইনভেস্ট ছাড়াই | অনলাইন বিজনেস আইডিয়া, অনলাইন বিজনেস কিভাবে করব, বিজনেস প্লান, ছোট ব্যবসা, উদ্যোক্তা বই, একটা নতুন ব্যবসার আইডিয়া, নতুন ব্যবসার ধারণা, ব্যবসার আইডিয়া চাই, নতুন বিজনেস আইডিয়া, অনলাইন বিজনেস আইডিয়া, ই বিজনেস, ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান, ই কমার্স ব্যবসা, ছোট ব্যবসা, একটা নতুন ব্যবসার আইডিয়া, অনলাইন ব্যবসা, নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাই
১৪টি অনলাইন বিজনেস ইনভেস্ট ছাড়াই | অনলাইন বিজনেস আইডিয়া
এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে চাকরির আশায় বসে বসে বেকার জীবনযাপন করার কোন মানে নেই। তবে কী করবেন? ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকেন পুঁজি ছাড়াই আজ থেকেই আপনি ব্যবসায় নামতে পারেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক এমন ১৪টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া।

০১. এসইও কনসালটেন্ট : আপনি কি সার্চ ইঞ্জিনের বিষয়ে অভিজ্ঞ? মানে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে জানেন; কিন্তু কোথাও কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন না। প্রতিষ্ঠানের আশায় বসে না থেকে অনলাইনেই শুরু করুন এসইও সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া। অনেক প্রতিষ্ঠান পাবেন যারা আপনার পরামর্শ নেওয়ার জন্য বসে আছে। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স সাইটে এমন কাজ পাবেন। না হলে সোজা গুগল সার্চ দিন।

০২. বিজনেস প্রশিক্ষণ : আপনার ব্যবসা সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকতেই পারে। কিন্তু পয়সার অভাবে নিজের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে পারছেন না। আপনার এই অভিজ্ঞতা বসে বসে নষ্ট করার কোন মানে নেই।
অনলাইনে এমন অনেককে পাবেন যারা নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইছে। লিংকডইনে যান, সেখানে আপনি ব্যবসা সংক্রান্ত আর্টক্যাল লিখতে পারবেন। এর দ্বারা সেখানে আপনি অনেক ক্লায়েন্ট পাবেন। তাদের সদুপদেশ দিয়ে নিজের মেধা এবং অভিজ্ঞতা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। সেই সঙ্গে টু-পাইস ইনকাম তো আছেই।

০৩. স্পেশালাইজড রিটেইলার : বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন দেশের সব বড় শহরগুলোতেই স্পেশালাইজড শপ বা সুপারশপ আছে। এদের মধ্যে অনেক ছোট বড় প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের প্রচার এবং বিজনেস শুরু করতে ইচ্ছুক। সেই সব প্রতিষ্ঠানের কোন একটির সঙ্গে চুক্তি করে আপনি তাদের পণ্যসম্ভার দিয়ে একটি অনলাইন শপ চালু করে ফেলতে পারেন। ঘরে বসে হয়ে যান রিটেইলার শপার।

০৪. সোশ্যাল মিডিয়া পরামর্শক : তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল সাইটগুলো চরম উত্কর্ষ অর্জন করেছে। জীবনের সব সমস্যার সমাধান যেন হয়ে উঠছে ফেসবুকের মত মাধ্যমগুলো। নিত্য নতুন ফিচারের পাশাপাশি বাড়ছে সোশ্যাল সাইট হ্যাক করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করার মত ঘটনা। আপনার যদি সোশ্যাল সাইটগুলোর ব্যবহারবিধি, নিরাপত্তাসহ ফ্রেন্ড-ফলোয়ার বৃদ্ধির বিভিন্ন ট্রিকস জানা থাকে হবে আপনি হয়ে যেতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া কনসাল্টেন্ট। এমনটা করলে অনেক ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ পেতে পারেন।

০৫. ওয়েব ডিজাইন : বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিজনেস এটা। এখন একটি ছোটখাট প্রতিষ্ঠানও চিন্তা করে তাদের একটা ওয়েবসাইট থাকা দরকার। আপনার যদি ওয়েব ডিজাইন জানা থাকে তবে বসে থাকার কোন মানে নেই। ফ্রিল্যান্স সাইটগুলোতে নিজের পোর্টফোলিও পোস্ট করুন। একটি নমুনা ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে রাখুন। বাজারদর বিবেচনা করে সাশ্রয়ী পারিশ্রমিক ঘোষণা করুন। আপনাকে আর ঠেকায় কে?

০৬. আবেদনপত্র/কভার লেটার লেখা : আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে অনেক শিক্ষিত মানুষ সুন্দর করে একটি চাকরির আবেদনপত্র লিখতে জানে না। কিন্তু চাকরিক্ষেত্রে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য আবেদনপত্র কিংবা কভার লেটার অন্যদের সঙ্গে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। আপনার এই বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলে লিংকডইন কিংবা সোশ্যাল সাইটগুলোয় এই বিষয়ে ক্লায়েন্ট খুঁজতে পারেন। ক্লায়েন্ট যে পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।

০৭. টাস্ক ম্যানেজার/সহকারী : আপনার যদি ভাল অর্গানাইজিং দক্ষতা থাকে তবে আপনি এই ব্যবসার উপযুক্ত। আপনি কি অনলাইনের বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধান দিতে পারেন? তবে আপনার এই দক্ষতা একজন ব্যাক্তিগত সহকারী কিংবা অনলাইন টাস্ক ম্যানেজার হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন। TaskRabbit কিংবা Zirtual এর মত কোম্পানীগুলো টাকার বিনিময়ে আপনার মত মানুষকেই খুঁজে থাকে। এসব সাইটে আপনি ডাটা রিসার্চ, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট সহ বিভিন্ন কাজে সহকারীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন।

০৮. প্রফেশনাল ফ্রিল্যন্সার : ফ্রিল্যান্সিং বলতে সাধারণত অবসর সময়ের কাজকেই আমরা বুঝে থাকি। কিন্তু সময়ের পাশাপাশি ধারণাও পাল্টে গেছে। এখন প্রচুর বেকার তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিংকে মূল পেশা হিসেবে গ্রহণ করছেন। আপনি চাইলে পার্টটাইম কাজও করতে পারেন। বেকার বসে না থেকে আজই যুক্ত হোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে।

০৯. অনলাইন মার্কেটিং : আপনি যদি আমাজানের মত সাইটগুলোতে পণ্যের রিভিউ লেখায় অভ্যস্ত থাকেন তবে এখনই তা বন্ধ করুন। কারণ বিনামূল্যে কেন আপনি কোন পণ্যের মার্কেটিং করবেন? ওয়ার্ড অব মাউথ-এর মত অনেক কোম্পানী আছে যারা নিজেদের প্রোডাক্ট অনলাইনে প্রমোট করার জন্য আপনাকে পয়সা দেবে। আপনার যদি প্রচুর ফলোয়ার সমৃদ্ধ সাইট কিংবা সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট থাকে তবে তো সোনায় সোহাগা। আজই লেগে যান কাজে।

১০. ই-বুক লেখক : আপনার লেখালেখির হাত, ভাষার দক্ষতা এবং টাইপিং স্পীড যদি ভাল থাকে তবে আপনি অনায়াসে একজন ই-বুক রাইটার হতে পারেন। এটি অনেক সহজ একটা কাজ। ই-বুকের চাহিদা এত পরিমাণে বাড়ছে যে ই-বুক রাইটার খুঁজতে পাবলিকেশন্সগুলো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। অনলাইনে এমন গ্রাহক খুঁজে নিতে পারেন সহজেই।

১১. প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান : অনেক ছোটখাট কোম্পানী আছে যাদের কোন আইটি স্পেশালিস্ট নেই। তাদের প্রযুক্তিগত কোন সমস্যা হলে বাইরের লোক ডাকতে হয়। আপনি এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বসেই শুরু করতে পারেন প্রযুক্তগত পরামর্শ প্রদান। সমস্যা হলে তারা আপনাকে জানাবে এবং আপনি ঘরে বসেই সমাধান দিয়ে দেবেন। আর কী চাই?
১২. ভার্চুয়াল চালান : শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এই কাজটি আপনি নিজেই অহরহ করে থাকেন ব্যাংক কিংবা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে গুগল চেকআউটের মত ট্রানজেকশন হ্যান্ডল করতে পারেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের অনলাইন চালানসমূহ অর্গানাইজ করার জন্য আপনাকে খুঁজে নেবে। আপনি তাদের সাইট থেকে পণ্যের ছবি বিবরণ কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে আনুন। তারপর নির্দিষ্ট আর্থিক চুক্তির বিনিময়ে নেমে পড়ুন পণ্য বিক্রয়ে।

১৩. হস্তশিল্প বিক্রেতা : অটোমেটিক মেশিনের যুগে হস্তশিল্পের কদর মোটেই কমেনি। বরং প্রচারের অভাবে এই প্রাচীণ শিল্প মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছে না। আপনি এমন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন। তাদের পণ্য আপনি অনলাইনে বিক্রি করবেন। গ্রাহকের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ নিয়ে আপনি কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য পৌঁছে দিতে পারেন তাদের কাছে।

১৪. অ্যাপ ডেভলপার : স্মার্টফোনের যুগে অ্যাপের ছড়াছড়ি। মানুষ এখন কম্পিউটারে বসে সাইট ব্রাউজ করার চাইতে স্মার্টফোন অ্যাপেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে আগ্রহী। আপনি যদি কোডিং সম্পর্কে ভাল জেনে থাকেন তবে লেগে পড়ুন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন সফওয়্যার ডেভলপার কোম্পানীও অনলাইনে ডেভলপার চায়। প্রথমে নিজে একটি আকর্ষণীয় অ্যাপ তৈরি করে নমুনা হিসেবে দেখান এবং যৌক্তিক পারিশ্রমিক দাবি করুন। আপনার কাজ পাওয়া নিশ্চিত।

TAG: অনলাইন বিজনেস কিভাবে করব, বিজনেস প্লান, ছোট ব্যবসা, উদ্যোক্তা বই, একটা নতুন ব্যবসার আইডিয়া, নতুন ব্যবসার ধারণা, ব্যবসার আইডিয়া চাই, নতুন বিজনেস আইডিয়া, অনলাইন বিজনেস আইডিয়া, ই বিজনেস, ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান, ই কমার্স ব্যবসা, ছোট ব্যবসা, একটা নতুন ব্যবসার আইডিয়া, অনলাইন ব্যবসা, নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাই

কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে!!

কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে, আর্টিকেল লিখে আয়, গল্প লিখে টাকা আয়, পত্রিকায় লিখে আয়, ব্লগে লিখে আয়, কবিতা লিখে আয়, গল্প লিখে আয়, আর্টিকেল রাইটিং, ব্লগ লিখে টাকা আয়, গল্প লিখে টাকা আয়, পত্রিকায় লিখে আয়, কবিতা লিখে আয়, ব্লগে লিখে আয়, গল্প লিখে আয়, আর্টিকেল রাইটিং, ব্লগ লিখে টাকা আয়, গল্প লিখে আয় করুন, কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে
কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে
পেশা হিসেবে অনলাইন প্রফেশন একটি প্রতিষ্ঠিত খাত। অনলাইন পেশাজীবীদের মধ্যে কিছু এলিট প্রফেশন আছে। কনটেন্ট রাইটার প্রফেশনটিকে এলিট শ্রেণীতে ধরা হয়। আয়ের দিক থেকেও তারা সামনেরা কাতারে। তাই পেশা হিসেবে কনটেন্ট রাইটিং একটা লোভনীয় প্রফেশনই বলা যায়। সবচেযে বড় বিষয় হচ্ছে, কনটেন্ট রাইটিং শেখার জন্য আপনাকে লম্বা সময় দিতে হবে না। বরং স্বল্প সময়ে আপনি বিষয়টি শিখে নিতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটারদের জনপ্রিয়তার একটি কারণ হলো, ওয়েবে প্রায় সব ধরনের কাজের জন্যই কনটেন্ট প্রয়োজন। ব্লগিং, এফিলিয়েট যাই করতে যান কেন। কনটেন্ট আপনার লাগবেই। তাই ফ্রিল্যান্স/ আউটসোর্সিং সেক্টরে কনটেন্ট রাইটারদের চাহিদা ব্যাপাক। তাই, কনটেন্টের গুরুত্ব বলার অপেক্ষা রাখে না। আপনি ভাল মানের কনটেন্ট লিখতে না পারলে, কনটেন্ট রাইটার হায়ার করতেই হবে। কোন বিকল্প নাই।

আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপার হোন, তবুও আপনার কনটেন্টের প্রয়োজন। ধরুন টেমপ্লেট বা থিম বিক্রি করবেন, বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে (যেমন- থিম ফরেস্ট)। আপনাকে থিমটি সম্পর্কে লিখতে হবে। থিমের মার্কেটিং করতে গেলে আপনার কনটেন্টের প্রয়োজন। এসইও করতে হলে আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভাল ভাল কনটেন্ট প্রয়োজন। মোটকথা, প্রতিটা ক্ষেত্রেই লেখা-লেখির প্রয়োজনীয়তা থাকায় কনটেন্ট রাইটারদের চাহিদাও অন্য ক্ষেত্রের তুলনায় একটু বেশিই। তবে আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল মানের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। নতুবা, আপনি এই প্রফেশনে টিকতে পারবেন না। প্রতিযোগীতা এই খাতে কম হলেও আপনাকে যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই।

কনটেন্ট রাইটিং বলতে ইংলিশ কনটেন্ট লেখাকেই বুঝাচ্ছি। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষই ইংরেজীতে দুর্বল। তাই, মানসম্পন্ন কনটেন্ট রাইটার তুলনামূলক কম। আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার হতে পারেন, কাজের অভাব এবং ক্যারিয়ার গড়তে সমস্যা হওয়ার কথা না।

আপনি যদি কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ শরু করেন। আপনার জন্য বেশ কিছু সম্ভাবনাময় খাত হাতছানি দিচ্ছে। সবগুলো আলোচনা এর থেকে কয়েকটা নিয়ে আলোচনা করা হলো:

ব্লগিং (Blogging):

বর্তমানে অনলাইন জগতে ব্লগিং সবচেয়ে আলোচিত পেশা। সম্মানজনকও বটে। ব্লগিং-এর মাধ্যমে পুরো জীবনটাই বদলে দেয়া সম্ভব। এই পেশার মাধ্যমে সমাজে নিজের প্রভাব বিস্তার করাও সম্ভব। আর ব্লগাররা ভাল আর্ন করতে সক্ষম সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সংক্ষেপে ব্লগিং হলো, একটি ওয়েব সাইটের মাধ্যমে নিজের মতামত প্রকাশ করা। এজন্য আপনাকে নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে। এই কনটেন্টই আপনার সাইট বা ব্লগের প্রতি ভিজিটরকে আকৃষ্ট করবে। নিয়মিতভাবে প্রচুর কনটেন্ট পাবলিশ করলে, প্রচুর ভিজিটর পাবেন। তবে, কনটেন্টগুলো অবশ্যই ভাল এবং ইউনিক হতে হবে। ভাল কনটেন্টই মূলত ভিজিটর নিয়ে আসে। প্রচুর ভিজিটর আসলে আপনি বিভিন্ন অ্যাড প্রোগ্রাম দিয়ে আপনার ব্লগ থেকে আর্ন করতে পারবেন। সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাড প্রোগ্রাম হল Google Adsense। এটা মূলত গুগলের একটা অ্যাড ক্যাম্পেইন। গুগল থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর, ব্লগে অ্যাড প্রদর্শন করতে পারবেন। যখন ১০০ ডলার হবে, তখন আপনি এটা তুলতে পারবেন। একটা আনুমানিক হিসাব করা যাক। প্রতিদিন একটা করে কনটেন্ট পাবলিশ করলে ৩ মাসে হয় ৯০ টা। এই ৯০ টা কনটেন্ট যদি ভিজিটর এবং এসইও ফ্রেন্ডলি হয়, তাহলে এগুলো আপনার ব্লগ দিনে ১০০০ ভিজিটর আনতে সক্ষম। ১০০০ ভিজিটরের ১০% যদি আপনার সাইটে প্রদর্শিত অ্যাডে প্রবেশ করে, তাহলে আপনি ১০০ অ্যাড ক্লিক পাবেন। প্রতিটা কিলিকে যদি নূন্যতম .১০ ডলার করেও পান তাহলে ১০০ ক্লিকে প্রতিদিন ১০ ডলার হয়। এখন দিনে ১০ ডলার হলে মাসে হয় ৩০০ ডলার। ৩০০ ডলার বাংলাদেশী টাকায় এমাউন্টটা একেবারে কম না। এখানে যদি ২০০০ ভিজিটর হয়, তবে ইনকাম হবে দ্বিগুণ। আপনি যদি টানা ২ বছর কাজ করতে পারেন, আপনার আর্নিং এর যে ফিগারটা দাঁড়াবে, তা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশ ভাল ইনকামই বটে।

মার্কেট প্লেস (Market Places):

শুধু মার্কেট প্লেসের কাজের উপর ভিত্তি করেই অনেকে ভাল উপার্জন করছে। সারা পৃথিবীতে এর উপর ভিত্তি করে অনেক উদ্যোক্তা এবং কোম্পানি গড়ে উঠেছে। আমাদের দেশেও এরকম উদ্যোক্তা এবং কোম্পানির সংখ্যা কম নয়। জনপ্রিয় মার্কেট প্লেসগুলো যেমন oDesk, Elance, Freelancer, Fiverrr এগুলোতে অনেকে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে ‍তুলেছে। আমার পরিচিত কয়েকজন আছেন যারা Odesk এ ঘণ্টায় ১৮-২৮ ডলার পর্যন্ত উপার্জন করেন। লিংকগুলো দিলাম। আপনি ইচ্ছা করলে দেখে নিতে পারেন।
  1. Amit Ranjan
  2. Asif I
  3. Sadiq Ahmad
আপনি যদি এক বছর কাজ শেখায় সময় দিতে পারেন। তাহলে আশা করা যায়, ন্যূনতম ১০ ডলার দিয়ে শুরু করতে পারবেন। আপনি যদি দিনে ২ টা কনটেন্ট লিখেন, তাহলে আপনার আর্ন হয় ২০ ডলার। এমাউন্টটা কম না। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার ডিমান্ডও বাড়বে। বাড়বে আপনার উপার্জনও। আপনি যদি ২ বছর পরেও এই পরিমাণ টাকা আর্ন করতে পারেন, তাহলে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভালই হয়।

চাকুরীর সুযোগ (Job Facilities):

বর্তমানে আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্স-আউটসোর্সিং কোম্পানির সংখ্যাও বাড়ছে। কোম্পানিগুলোতে পর্যাপ্ত দক্ষ লোকের অভাব। ইচ্ছা করলে ওই সমস্ত কোম্পানিতে চাকুরীও করতে পারেন। বেতন ভাল দেওয়া হয়। আপনি নূন্যতম ২৫০০০ টাকা থেকে শুরু করতে পারবেন। অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আরও বেশিও হতে পারে। আপনি যদি দুই বছর কাজ শেখার পর, কোন কোম্পানিতে মাসে ২৫০০০ টাকা বেতনে চাকুরী পান, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি এটাকে কম ভাবছেন? কখনওই না। বরং এই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আপনি আরও অনেক দূর যেতে পারবেন। সবে তো শুরু। অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে চারদিকে আপনার ডিমান্ড বাড়বে। সেই সাথে আপনার ইনকাম গ্রাফটাও।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing):
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে কে না জানে? সংক্ষেপে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানে থার্ড পার্টির পণ্য বিক্রির জন্য প্রচার করা। এজন্য আপনাকে একটা ওয়েব সাইট তৈরি করতে হবে। তারপর কোম্পানির পণ্যের প্রচার করবেন। তখন পণ্যের উপর কনটেন্ট লিখতে হবে। এই কনটেন্টই অনলাইন জগতে পণ্যের ইনফরমেশন তুলে ধরবে। এবং এর মাধ্যমে থার্ড পার্টির পণ্য বিক্রি হবে। এই বিক্রির একটা অংশ আপনি কমিশন হিসাবে পাবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট সাইট Amazon-এর সাথে। অ্যামাজন ৪-৫% এর মতো কমিশন দেয়। ধরুন আপনার একটা ওয়েব সাইট আছে হাত ঘড়ির উপর। গড়ে প্রতিটি হাত ঘড়ির মূল্য ৮০ ডলার। আপনি দিনে ৫ টি করে হাত ঘড়ি বিক্রি করলেন। তাহলে দিনে ৪০০ ডলারের হাত ঘড়ি বিক্রি হল। তার মানে মাসে ১২০০০ ডলারের বিক্রি। এই ১২০০০ ডলারের ৫% হয় ৬০০ ডলার। এটা একটা উদাহরণ মাত্র। কথা হলো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারা নিজেরা কনটেন্ট লিখতে না পারলে কনটেন্ট রাইটার হায়ার করে। আপনার সুযোগটা সেখানেই। মার্কেটারদের সাথে টিম হয়ে কাজ করতে পারেন। অথবা শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি তাদের লেখালেখি করে দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রোডাক্ট রিভিউ লেখা জানতে হবে। সেলস পেজ এবং প্রোমেশনাল কনটেন্টের উপর হাত থাকতে হবে।

আমাদের দেশের অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে অনেক উপার্জন করছে। শুনে হয়তো আশ্চর্য হবেন, টাকার এমাউন্টটা মাসে লাখের ঘরে। যাই হোক, শীর্ষ ১০ টি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের নাম দিলাম নিচেঃ
এছাড়াও, আরো ২0 টা প্রতিষ্ঠানের লিস্ট দিচ্ছি যেগুলোর সাথে কাজ করে অনেকেই ক্যারিয়ার গড়চ্ছে।
পরবর্তীতে এই ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা থাকবে। আপনি কিভাবে এগুলোতে কাজ শুরু করতে পারেন এবং এরা কিভাবে, কত আপনাকে পে করবে। সেটা সম্পর্কেও আলোচনা থাকবে। শুরুতে অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেও সামনে আরও স্পেসিফিক বিষয়ের উপর আলোচনা করার আশা রাখি। কনটেন্ট রাইটিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে শুরুটা এখনই করা উচিত। আর সঠিক গাইডলাইন তো অবশ্যই লাগবে। গাইডলাইনের জন্য পরবর্তী পোষ্টগুলোর দিকে চোখ রাখুন।

TAG: কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে, আর্টিকেল লিখে আয়, গল্প লিখে টাকা আয়, পত্রিকায় লিখে আয়, ব্লগে লিখে আয়, কবিতা লিখে আয়, গল্প লিখে আয়, আর্টিকেল রাইটিং, ব্লগ লিখে টাকা আয়, গল্প লিখে টাকা আয়, পত্রিকায় লিখে আয়, কবিতা লিখে আয়, ব্লগে লিখে আয়, গল্প লিখে আয়, আর্টিকেল রাইটিং, ব্লগ লিখে টাকা আয়, গল্প লিখে আয় করুন, কেন আপনি অনলাইন প্রফেশন শুরু করবেন কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে