জেনে নিন ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের টোটাল কনসেপ্ট।

সকল বিসনেজই সেলস এর সাথে সম্পর্ক যুক্ত । বিস্নেজ মানেই সেলস। সেই সেলস হতে পারে কোন প্রডাক্ট বা কোন সেবা। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির তপে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং ক্রমশ বিলুপ্তির পথে। সেই সাথে ইন্টারনেট মারকেটিং/ অনলাইন মার্কেটিং এর জয়জয়কার । কারণ একটাই সোসাল মিডিয়া সহ নানা ধরনের অনলাইন যোগাযোগ ব্যবস্থার বেপক প্রসার। কোন বিষয়ে / পন্য / সেবা বা তথ্যের দরকার হলে আমরা এখন ছুটে যাই গুগল মামার কাছে। নিউজ, ফাইল, ইমেজ, সকল ডকুমেন্ট নিমেষেই ইমেইল এর মাধমে পাঠাতে পারছি। ওয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, স্কাইপ , আরও নানা ধরনের সোসাল অ্যাপ আমাদের জীবন যাত্রার মানকে করেছে উন্নততর। সেই সাথে সময় কম লাগছে যেকোন কাজে।


১. সার্চ ইঞ্জিন : লোকজন বিভিন্ন তথ্য/সেবা পাবার জন্য সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিয়ে থাকে । সার্চ ইঞ্জিন হল সার্চ মেশিন। সবচেয়ে দ্রুতগামী এবং বেশি তথ্য বহুল সার্চ ইঞ্জিন হল গুগ ল। এছাড়া ইয়াাহু, বিং, এম. এস. এন সার্চ ইঞ্জিনের তথ্য ভান্ডার ও কম না। এসব ছাড়া দেশ ভেদে কিছু সার্চ ইঞ্জিন আছে। সার্চ ইঞ্জিনের এল গরিদম এবং রেনকিং ফাক্ট স্টাডি করে SEO ( onpage -offpage) করলে সাচ ইঞ্জিনে আপ নার ওয়েব পেজে বেপক পরিমান ভিসিট র ঘুরান সম্ভব।
২. ইউটিউব চানেল : একটি ইউটিউব চানেল হতে পারে মাকেটিং এর শক্তিশালী হাতিয়ার । সেবার/প্রডাক্টবেজ ৫ মিনিটের এক তোমান সস্মত ভিডিও কাস্টমারের মন জয় করে নিতে পারে। সেখানে প্রডাক্ট পেজ / ওয়েবপেজ বা ল্যন্ডিং পেজের লিংক দেওয়া থাক নকাস্টমার একবার ঢু মেরে দেখে আসবে আপনার প্রডাক্ট পেজ। ১০ জন ভিজিটরের মধ্যে ১ জন ওই প্রডাক্ট কিনলে আশ্চর্য হবার কিছুই নাই। ইউটিউব টেলিভিশ ন বিজ্ঞাপনের কাজ করে। ইউটুব ছাড়া keek.com ভিডিও মারকেটিং এর অন্যতম মিডিয়া। ইদানিং ফেসবুকও ভিডিও মারকেটিং এর অন্নতম মাধ্যম হয়ে উটছে।
৩. সোসাল মিডিয়া : নুতন করে কিছু বলার নাই। আমরা যেখানে থাকি যেভাবেই থাকি কোন না কন সোসাল মিডিয়ার সাথে কানেক্টেড থাকতে চাই। উন্নত দেশ গুলতে প্রায় সবাই সবসময় সোসাল মিডিয়াকে একমাত্র সহজ তর যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, পিন্টারেস্ট, লিনকইদীন, হাই ফাইভ, ইন্সটাগ্রাম , ভিকে, ফ্রেন্ডস ডট কম এসব মিডিয়া গুলিখুবি জনপ্রিয়। প্রডাক্টবেস পেজ, গ্রপ তৈরি করে প্রডাক্ট ইমেজ সহ ওয়েবপেজের দিয়ে স ট আটিকেল সমেত পস্ট করলে ভাল ভিজিটর পাওয়া জায়। সেই সাথে ভাল ব্রান্ডিং।
৪.ইমেইল : বর্তমানে ইমেইল যোগাযোগের অন্যতম মাধম। ওয়েব রির্চাস এর মাধমে টারগেটেট কাস্টমারের ইমেইল কালেক্ট করে লিস্ট বিল্ডিং তৈরি করে ইমেইল মারকেটিং করে খুব ভাল সেলস করা জায়।
৫.ওয়েবপেজ ব্লগ : হেল্পফুল টিপ্স প্রদানের মাধমে ব্লগ পরিচালিত করে সোসাল মিডিয়ায় শেয়ার এর মাধমে ওয়েবপেজে প্রচুর ভিজিটর জড় করা সম্বব। অাপানার ওয়েবপেজে যে ধরনের প্রডাক্ট দিয়ে সাজান সেসব প্রডাক্টের পজিটিভ দিক তুলে ধরে নিয়মিত লিখতে পারেন। এছাড়া যেকন হেল্পফুল টিপ্সের মাধ্যমে নিউ ভিজিটরকে কাস্টমারে পরিনত করতে পারেন। ওয়েব পেজের সাথেই ব্লগ রাখলে ভাল হয়।
৬.সোসাল এন্ড্রয়েড এ্যাপ্স : স্কাইপ, মেসেঞ্জার, ভাইবার, ওয়াটসএপ প্রডাক্টবেজ একাউন্ট করে তাতে টারগেটেড কাস্টমারকে এড করে টেকনিকিলল ইনডাইরেক্ট মার্কেটিং করতে পারেন।
কাস্টমারের ব্রেন ওয়াশ করতে কন আজাইরা চাপা মারবেন না। প্রডাক্ট যা ঠিক সেরকমই লিখবেন। দাম মার্কেট রেট থেকে হাল্কা কমিয়ে দিবেন, বিভিন্ন অফার প্রদানের মাধমে। নইলে হিতে বিপরীত হয়ে যাবে।
আমি এই পোস্ট লিখতে কেন সোর্সের হেল্প নেই নাই, যখন বাসাই ইলেক্ট্রিসিটি ছিলনা তখন বারান্দায় বসে এন্ড্রয়েড ফোনে লিখতাম। দুদিনে লিখছি।
আমি জানি যত সহজে লিখছি তার চেয়ে কাজ করাটা অনেক কঠিন। আমি জাস্ট লিখলাম, যারা অনলাইন মার্কেটিং এ একদম নিউ তাদের মার্কেটিং কনসেপ্ট টা ক্লিয়ার করার জন্য।
Previous Post
Next Post
Related Posts