ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য আত্মনিয়ন্ত্রণ জরুরি।
অনেকে ভাবেন রোজা রাখলেই ওজন কমে। আর তাই রোজা রাখেন ঠিকই, কিন্তু ভাঙার পর প্রচুর ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত, ভারী ও মিষ্টি খাবার খেয়ে ফেলেন। আবার অনেকে ভাবেন সেহরি বাদ দিয়ে রোজা রাখলে হয়তো ওজন কমবে। এসব করলে আসলে ওজন কমে না।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে রোজা রেখে ওজন কমানোর কিছু পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।
পরামর্শ ১
সেহরি ও ইফতারে খুব বেশি ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এর বদলে প্রচুর পরিমাণ সবজি ও ফল খান। পাশাপাশি প্রোটিনের চাহিদা পূরণে পাতলা মাংস খান। গরুর মাংস এড়িয়ে চলুন।
পরামর্শ ২
সেহরি কখনোই বাদ দেবেন না। এটা দিনের প্রথম খাবার। এই খাবার আপনাকে সারা দিন কর্মক্ষম রাখবে এবং শরীরের শক্তি জোগাবে। এই খাবার বাদ দিলে বিপাক হার কমে যায়। এতে মেদ পোড়ে কম।
পরামর্শ ৩
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। ফলের জুস, লাচ্ছি ইত্যাদি খান ইফতারের পর। রোজার সময়ে শরীরকে আর্দ্র রাখা খুব জরুরি। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
পরামর্শ ৪
উচ্চ পরিমাণ আঁশ ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খান। বিশেষ করে ইফতারের সময় এই খাবারগুলো অবশ্যই খাবেন। কেননা এটাই দিনের শেষ খাবার।
প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও আঁশ খেলে এগুলো বিপাক প্রক্রিয়াকে ভালো করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালোরি পুড়তে সহজ হয়।
পরামর্শ ৫
রোজা রেখে শুয়ে-বসে থাকবেন না। সারা দিন কর্মক্ষম থাকার চেষ্টা করুন। রোজা রাখলে খুব দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারেন। তাই হালকা ব্যায়াম করুন এই সময়। যেমন : হাঁটা, সিট-আপস, স্কুয়াটস ইত্যাদি করতে পারেন। রোজা রাখার পাশাপাশি ব্যায়াম করলে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
পরামর্শ ৬
ইফতার ও সেহরিতে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যেন হয়েই যায়। এটা থেকে বিরত থাকা যেন কঠিন হয়ে পড়ে। তবে জানেনই তো মিষ্টিজাতীয় খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই চেষ্টা করুন এই জাতীয় খাবার এড়িয়ে যেতে। এর বদলে ফল, ফলের রস, খেজুর খান।
পরামর্শ ৭
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য আত্মনিয়ন্ত্রণ জরুরি। যখন সামনে অনেক মজাদার খাবার, লোভ সামলানো আসলেই দায়! তবে ফিট থাকতে মনকে নিয়ন্ত্রণ তো করতেই হবে। তাই না? ভারি খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া রোজায় ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
অনেকে ভাবেন রোজা রাখলেই ওজন কমে। আর তাই রোজা রাখেন ঠিকই, কিন্তু ভাঙার পর প্রচুর ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত, ভারী ও মিষ্টি খাবার খেয়ে ফেলেন। আবার অনেকে ভাবেন সেহরি বাদ দিয়ে রোজা রাখলে হয়তো ওজন কমবে। এসব করলে আসলে ওজন কমে না।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে রোজা রেখে ওজন কমানোর কিছু পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।
পরামর্শ ১
সেহরি ও ইফতারে খুব বেশি ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এর বদলে প্রচুর পরিমাণ সবজি ও ফল খান। পাশাপাশি প্রোটিনের চাহিদা পূরণে পাতলা মাংস খান। গরুর মাংস এড়িয়ে চলুন।
পরামর্শ ২
সেহরি কখনোই বাদ দেবেন না। এটা দিনের প্রথম খাবার। এই খাবার আপনাকে সারা দিন কর্মক্ষম রাখবে এবং শরীরের শক্তি জোগাবে। এই খাবার বাদ দিলে বিপাক হার কমে যায়। এতে মেদ পোড়ে কম।
পরামর্শ ৩
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। ফলের জুস, লাচ্ছি ইত্যাদি খান ইফতারের পর। রোজার সময়ে শরীরকে আর্দ্র রাখা খুব জরুরি। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
পরামর্শ ৪
উচ্চ পরিমাণ আঁশ ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খান। বিশেষ করে ইফতারের সময় এই খাবারগুলো অবশ্যই খাবেন। কেননা এটাই দিনের শেষ খাবার।
প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও আঁশ খেলে এগুলো বিপাক প্রক্রিয়াকে ভালো করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালোরি পুড়তে সহজ হয়।
পরামর্শ ৫
রোজা রেখে শুয়ে-বসে থাকবেন না। সারা দিন কর্মক্ষম থাকার চেষ্টা করুন। রোজা রাখলে খুব দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারেন। তাই হালকা ব্যায়াম করুন এই সময়। যেমন : হাঁটা, সিট-আপস, স্কুয়াটস ইত্যাদি করতে পারেন। রোজা রাখার পাশাপাশি ব্যায়াম করলে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
পরামর্শ ৬
ইফতার ও সেহরিতে মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যেন হয়েই যায়। এটা থেকে বিরত থাকা যেন কঠিন হয়ে পড়ে। তবে জানেনই তো মিষ্টিজাতীয় খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই চেষ্টা করুন এই জাতীয় খাবার এড়িয়ে যেতে। এর বদলে ফল, ফলের রস, খেজুর খান।
পরামর্শ ৭
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য আত্মনিয়ন্ত্রণ জরুরি। যখন সামনে অনেক মজাদার খাবার, লোভ সামলানো আসলেই দায়! তবে ফিট থাকতে মনকে নিয়ন্ত্রণ তো করতেই হবে। তাই না? ভারি খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া রোজায় ওজন কমাতে সাহায্য করবে।